কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সংরক্ষণবাদ না উদারীকরণ—কোনটি অর্থনীতির স্থায়িত্বশীলতা বাড়ায়?

গত বছর থেকে শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলো নতুন কিছু সমস্যায় ভুগছে। দেশভেদে কিছুটা ভিন্নতা থাকলেও সমস্যার প্রকৃতি মোটামুটি একই। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র হিমশিম খাচ্ছে সরবরাহ ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা ও শিশুখাদ্যের (বেবি ফর্মুলা) জটিল ঘাটতি নিয়ে। রাশিয়ার জীবাশা্ম জ্বালানির ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো আবার জ্বালানি সরবরাহজনিত ঝুঁকিতে ভুগছে। তদুপরি প্রায় সব দেশই উচ্চমূল্যস্ফীতির অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

কেউ কেউ এসব সমস্যার জন্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ওপর অত্যধিক নির্ভরতা, বিশেষ করে বিশ্বায়নকে দায়ী করেছে। এ প্রেক্ষাপটে বি-বিশ্বায়ন (ডিগ্লোবালাইজেশন) খণ্ডীকরণ (ফ্রেগমেন্টেশন), উৎপাদন কর্মকাণ্ড নিজ দেশে স্থানান্তর (রিশোরিং), কোনো ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশে স্থানান্তর (ফ্রেন্ড-শোরিং), পরিবেশগত অভিঘাত যথাসম্ভব কম রেখে অর্থনীতির বিকাশ (ডিকাপলিং) এবং স্থায়িত্বশীলতা (রেজিলিয়েন্স) এখন বহুল ব্যবহূত শব্দে পরিণত হয়েছে। বিশ্বব্যাপী একটা ধারণা গড়ে উঠেছে, অনেক বেশি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আত্মনির্ভরশীল থাকলে প্রতিটি দেশেই সাম্প্রতিক অভিঘাতের আঁচ অনেক কম পড়ত।

সরবরাহ নিগড় যে ব্যক্তি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ক্রমহ্রাসমান রিটার্নের পরিস্থিতি তৈরি করে, স্বয়ম্ভরতার যুক্তিটা আসলে অনেক ক্ষেত্রে এ পর্যবেক্ষণের বাইরে চলে যায়। আমরা অব্যাহতভাবে দেখছি, অর্থনীতির ভাষায় পরিচিত সুরক্ষাবাদী সরকারি নীতিগুলো বেশ রাজনৈতিক সমর্থন পেয়েছে। এর শুরুটা যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলে, ২০১৮ সালে তিনি যখন বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করেছেন। অভিপ্রকাশটা এমন, আমাদের সবাইকে সুরক্ষায় বাণিজ্য বাধাগুলো (শুল্ক-অশুল্ক উভয়ই) সাহায্য করবে। তবে বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলে। উপরোল্লিখিত সমস্যাগুলো বড় দৃষ্টান্ত, সরকারের আরোপিত বাণিজ্য বাধাগুলো অর্থনীতির স্থায়িত্বশীলতা কমিয়েছে। কাজেই প্রতিটি ক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত উদারীকরণই সমস্যা নিরসনে সহায়ক হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন