You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুসময়ে তানজিন তিশা

পরিবারের ছোট মেয়ে। মা চেয়েছিলেন, মেয়ে গান শিখুক। গানের ক্লাসে ভর্তিও করিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু ওই ছোট বয়সেই তিশার মন ছিল অন্যদিকে। গানের চেয়ে বেশি ভালো লাগত নাচ। প্রায়ই গান ফেলে চলে যেতেন নাচের ক্লাসে। মেয়ের এত আগ্রহ দেখে নাচের ক্লাসে দেওয়া হয় তিশাকে। অনেক বছর নাচই ছিল তিশার ধ্যানজ্ঞান।
এরপর একটা সময় শুরু করেন মডেলিং। অসংখ্য বিজ্ঞাপন, ফটোশুট, বিলবোর্ড, মিউজিক ভিডিওতে দেখা দিয়েছেন তিশা।


দুই বছর মডেলিং করার পর রেদোয়ান রনির ‘ইউটার্ন’ নাটক দিয়ে শুরু হয় তাঁর অভিনয়ের জার্নি। তিশা বলেন, ‘যখন অভিনয় শুরু করি, তখন অত সিরিয়াস ছিলাম না। একসময় মনে হয়, আমি তো চেষ্টা করে দেখতে পারি, অভিনয়টা নিয়মিত চালিয়ে যেতে পারি কি না। গত কয়েক বছর সে চেষ্টাটাই করে যাচ্ছি, একটা চরিত্র হয়ে ওঠার, ক্যামেরার সামনে একটা গল্প বলার। রেসপন্সও ভালো পাচ্ছি।’


শুধু ভালো রেসপন্স নয়, গত কয়েক বছরে তানজিন তিশা হয়ে উঠেছেন বাংলা নাটকের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী। প্রতি ঈদেই তাঁর অনেক নাটক প্রচারিত হয়। এবারের ঈদের বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন। তালিকায় আছে রাফাত মজুমদার রিংকুর ‘রিকশা গার্ল’, ‘ওয়েডিং ডায়েরি’, মহিদুল মহিমের ‘দরদ’, মিজানুর রহমান আরিয়ানের ‘অদ্ভুত তো আপনি’, রুবেল হাসানের ‘চিংকি পিংকি’, সঞ্জয় সমদ্দারের ‘চলতি পথে’, জাকারিয়া সৌখিনের ‘আই অ্যাম সিঙ্গেল’, সাগর জাহানের ‘হাঙর’, মারুফ হোসেন সজীবের ‘মেঘলা’সহ আরও অনেক নাটক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন