কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দেড় হাজার কোটি টাকা খেলাপি

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৭ জুলাই ২০২২, ১৬:৫৫

প্রতিবছরই কুরবানির পশুর চামড়া কিনতে দেওয়া হচ্ছে সহজে ঋণ কিন্তু আদায় হয় না। এছাড়া চামড়া খাতে ঋণ পরিশোধে বিভিন্ন সময় বিশেষ সুবিধাও দেওয়া হয়। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। ব্যাংকগুলোর দেওয়া ঋণের অর্থ নিজের মনে করে খেয়ে ফেলছে ফেরত দিচ্ছে না। ফলে এ খাতে মন্দঋণ ১০ শতাংশের ওপর রয়েছে।




বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চ মাস শেষে চামড়া খাতে খেলাপি ঋণের অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৪১ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। তিন মাস আগে অর্থাৎ ডিসেম্বর প্রান্তিকে এ হার ছিল ১০ দশমিক ৮৬ শতাংশ আর খেলাপি ঋণের অঙ্ক ছিল ১ হাজার ২৮৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা।


প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত চামড়া খাতে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। এসব ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের অঙ্ক ৭ হাজার ১২৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে ঋণের ১৯ দশমিক ২৩ শতাংশ বা ১ হাজার ৩৭০ কোটি ৬০ লাখ টাকা খেলাপি হয়ে গেছে।


বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এ খাতে ঋণ দিয়েছে ৪ হাজার ৯৫৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১২৬ কোটি ৫২ লাখ বা ২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। বিদেশি ব্যাংক চামড়া খাতে ঋণ দিয়েছে ১৮২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ২৪ দশমিক ২৪ শতাংশ বা ৪৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা।


জানা গেছে, দেশে সংগ্রহ করা পশুর চামড়ার বেশিরভাগই আসে ঈদুল আজহার সময়। এ কারণে প্রতিবছরই কুরবানির পশুর কাঁচা চামড়া কিনতে ব্যবসায়ীদের বিশেষ ঋণ সুবিধা দেয় ব্যাংকগুলো। গত বছর যে ঋণ দিয়েছে তা পরিশোধ করলেই নতুন ঋণ দেওয়ার নিয়ম। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে ঋণের বেশিরভাগই ফেরত দিতে পারছে না এ খাতের ব্যবসায়ীরা। যার কারণে মন্দঋণ কমছে না। এবার ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কুরবানির পশুর কাঁচা চামড়া কিনতে ব্যবসায়ীদের বিশেষ ঋণ সুবিধা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগের দেওয়া ঋণ খেলাপি হলে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে দিয়ে পুনঃতফশিল করতে পারবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও