You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাঁচানো গবাদিপশু টিকিয়ে রাখার সংগ্রামে বানভাসিরা

বানের জল প্রবল তোড়ে পথঘাট পেরিয়ে ঘরেই যখন গলা অবধি উঠছিল, তখন নৌকায় চারটি গরু নিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রের দিকে ছুটছিলেন আক্তার হোসেন ও তার ভাই।

কোমরপানি হওয়া সড়কের উপর দিয়ে ৭-৮ মিনিট নৌকা বাওয়ার দূরত্বে ছিল আশ্রয় কেন্দ্র। কিন্তু মাঝপথে স্রোতের ধাক্কায় উল্টে যায় তাদের নৌকা। গরু রেখেই সাঁতরে প্রাণে বাঁচতে হয় আক্তারদের।

এর মধ্যে দুটি গরু বাঁধন ছিঁড়ে সাঁতরে পার হতে পারলেও অন্য দুটির সলিল সমাধি হয়।

পাঁচদিন পর রাস্তা থেকে নৌকা আর দুই গরুর মরদেহ পান সুনামগঞ্জ সদরের মাইজবাড়ির এসএসসি পরীক্ষার্থী আক্তার।

মরা গরুর মধ্যে একটি ছিল ২-৩ মাসের বাছুর আর অন্যটি বড় ষাঁড়। এটি ঈদের সময় বেশি দামে বেচার ইচ্ছা ছিল আক্তারদের।

আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মাসখানেক আগে ওই ষাঁড়ের দাম উঠেছিল ৩৯ হাজার টাকা। কিন্তু কোরবানি ঈদের সময় বেশি দামের আশায় সেটা ধরে রেখেছিলেন তারা।

নৌকা বানিয়ে আর গরু-ছাগল পালন করে কোনোমতে সংসার চলে আক্তারদের। বিক্রিযোগ্য ষাঁড়ের পাশাপাশি বাছুর হারা হয়েছে তাদের আরেকটি দুধেল গাভী।

আক্তারদের ঈদের খরচ মেটানোর অবলম্বন যাওয়ার মতো করে অনেকের গবাদিপশু ভেসে গেছে এবারের বন্যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন