কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিশুর জ্বরে প্রাথমিক চিকিৎসা ও কিছু কথা

জ্বর মোটেও নিজে কোনো রোগ নয়। এটি রোগের একটি লক্ষণমাত্র। বিভিন্ন ধরনের রোগের কারণে জ্বর হতে পারে। প্রকৃতপক্ষে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। আবার জ্বরেরও রয়েছে নানা রকম প্রকাশ। ভীষণ জ্বর, মারাত্মক জ্বর, জ্বরে গাঁ পুড়ে যাওয়া থেকে শুরু করে হালকা হালকা জ্বর, গায়ে গায়ে জ্বর, জ্বর ভাসে না, ভেতরে-ভেতরে জ্বর কিংবা রাতে-রাতে জ্বর। জ্বরের প্রকাশভঙ্গি যা-ই হোক না কেন, জ্বর কখন বলব এবং কখন চিকিৎসা গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন, তা নির্দিষ্ট করে জানা খুবই জরুরি।

জ্বর হলো শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি বা তারও বেশি। শিশুর শরীরের তাপমাত্রা শারীরিক শ্রম, গোসল, অতিরিক্ত জামা-কাপড় পরিধান করাসহ বিভিন্ন কারণেই বাড়তে বা কমতে পারে। এমনকি সময়ভেদেও তাপমাত্রার পার্থক্য হতে পারে। যেমনÑ বিকালে ও সন্ধ্যায় তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে যেতে পারে (০.৫ থেকে ১.৫ ডিগ্রি)। আবার সকালের দিকে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকতে পারে। আর তাই যতক্ষণ পর্যন্ত শিশুর মলদ্বারের তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি অথবা তা থেকে কম থাকবে ,ততক্ষণ জ্বর বলা কঠিন। বগলে, জিভের নিচে কিংবা কানেও তাপমাত্রা পরিমাপ করা যায়। তবে মলদ্বারের তাপমাত্রাই সঠিক ও নির্ভুল তাপমাত্রা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন