You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনার চতুর্থ ঢেউ, সরকারি নির্দেশমালা এবং বাস্তবতা

দেশে শুরু হয়ে গেছে করোনার চতুর্থ ঢেউ যা জাতীয় সংসদ বাজেট অধিবেশনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যেও এসেছে। ভয়ঙ্কর করোনাভাইরাস আবারও যে দুরন্ত গতিতে ধেয়ে আসছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। অন্তত স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া তথ্য তাই বলে। সেই তথ্যের আলোকে বলা যেতেই পারে অতি দ্রুতলয়ে করোনা ছড়িয়ে পড়ছে ঢাকাসহ সারা দেশে। ঢাকায় এর বিস্তারের হার অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে অনেক বেশি। দেশে এখন প্রতিদিন করোনা শনাক্ত হচ্ছে দুই হাজারেরও ওপরে যা মাসখানেক আগেও এর ধারের কাছে ছিল না। গত এক সপ্তাহে করোনা শনাক্ত বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। বুস্টার ডোজ টিকা দেওয়ার পরেও করোনায় মৃত্যু হচ্ছে এখন। দেশে গত ২০ জুন থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত করোনায় যে ৯ জন মারা গেছেন এদের মধ্যে চারজনই বুস্টার ডোজ টিকা দেওয়া ছিল।

শুধু আমাদের দেশেই করোনার এই চতুর্থ ঢেউ এসে লেগেছে তা নয়। গেলো বারের মতো পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এখন দৈনিক সংক্রমণের পরিমাণ ১৭ হাজার ছাড়িয়েছে। অর্থাৎ আবার শুরু হতে যাচ্ছে  করোনার ক্রান্তিকাল।

গত বছর প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার পরও করোনা হয়েছিল আমার। অনেক ভাগ্যবান ব্যক্তিদের মতো প্রচণ্ড কষ্টের পর সেরে উঠেছিলাম। তারপর বুস্টার ডোজ পর্যন্ত নিয়েছি। এই ক’দিন ধরেই  ঠাণ্ডা-মাথা ব্যথাসহ গেলোবারের করোনা আক্রান্তের সময়ের শারীরিক লক্ষণের মতই মনে হওয়ায় বিলম্ব না করে ডিজি হেল্থ-এর করোনা স্যাম্পল কালেকশন ডিপার্টমেন্টে ২৬ জুন বেলা বারোটার দিকে ফোন করলাম। যে ডাক্তার ফোন ধরলেন তিনি জানালেন যে, ডিজি হেলথ অফিসের কালেকশন ডিপার্টমেন্টের এই কার্যক্রম আগামী তিন দিনের জন্য বন্ধ। কারণ স্যাম্পল কালেকশন ডিপার্টমেন্টের অধিকাংশ কর্মীরাই করোনা আক্রান্ত। ২৮ জুনের পর এসএমএসের মাধ্যমে পুনরায় স্যাম্পল কালেকশন রিকোয়েস্ট পাঠানোর কথা জানিয়ে দিলেন তিনি।

ঘটনাটি উল্লেখ করলাম এ কারণেই যে প্রকৃতপক্ষেই করোনার বিস্তৃতি যে ব্যাপকভাবে ছড়াচ্ছে এটিই তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন