You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওয়েবে এসেই আলোচনায়

প্রিয়ন্তী উর্বী যে অভিনয়ে আসবেন, সেটা আগে থেকে একপ্রকার ঠিক হয়েই ছিল। তাঁর বাবা আইনজীবী, মা শিক্ষক, বোনেরাও উচ্চপদস্থ চাকরিজীবী। কিন্তু উর্বী এসব কিছুই হতে চাননি। সেই ক্লাস টু-থ্রি থেকে একটাই ইচ্ছা ছিল তাঁর—অভিনেত্রী হওয়া। উর্বী বলেন, ‘অভিনয় আর মডেলিংয়ের প্রতি এতই টান ছিল যে স্কুলবয়সেই নিজের নামের সঙ্গে প্রিয় অভিনেত্রীর নাম জুড়ে রেখেছিলাম—প্রিয়ন্তী ঐশ্বরিয়া রাই উর্বী।’

বলেই একটানা অনেকক্ষণ হাসলেন। হাসতে ভালোবাসেন উর্বী। শুটিংয়ে কারণে-অকারণে তাঁর হঠাৎ হেসে ওঠার সঙ্গে পরিচিত সবাই। নিজেকে সামলে নিয়ে উর্বী বললেন, ‘পরিবারের সবার চেয়ে আমি একদম আলাদা পথে হেঁটেছি। তবে আমার মা-বাবা কখনো কিছু চাপিয়ে দেননি। বলেননি, তুমিও বিসিএস ক্যাডার হও বা বড় চাকরি করো। তাঁরা আমার ইচ্ছাটাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন।’ রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে বড় হয়েছেন উর্বী। পরিবারের সঙ্গে সেখানেই থাকেন। ওখান থেকে রোজ উত্তরা-নিকেতনে শুটিংয়ে যেতে হয়। যাতায়াতের ধকলের কথা ভেবে মেয়েকে গাড়িও কিনে দিয়েছেন বাবা।

২০১৯ সালে মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে চতুর্থ হয়েছিলেন উর্বী। পেয়েছিলেন ‘মিস ফেস অব বিউটি ইন্টারন্যাশনাল’ ক্রাউন। পরের বছর থেকে নিয়মিত বিজ্ঞাপনে কাজ শুরু করেন। এ পর্যন্ত প্রায় ২০টি বিজ্ঞাপনে দেখা গেছে উর্বীকে। গত বছর প্রথম অভিনয় করেন অনিরুদ্ধ রাসেলের ‘ভেজা বিড়াল’ নাটকে। এরপর আরও কিছু নাটকে কাজ করেছেন উর্বী। ‘স্বপ্নবাজী’ নামে একটি সিনেমার কাজও শুরু করেছিলেন। কিন্তু সেটি থেমে গেছে মাঝপথে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন