পদ্মা ক্রেজ: অস্থিরতা ও সামাজিক অসঙ্গতির বাইপ্রোডাক্ট

বাংলা ট্রিবিউন আমীন আল রশীদ প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২২, ২০:৪৭

পদ্মা সেতুই সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র স্থাপনা, যেটির নির্মাণকাজ শুরুর আগে থেকে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া পর্যন্ত প্রতিটি দিনই সংবাদ শিরোনাম হয়েছে। এর পেছনে কিছু যৌক্তিক কারণও আছে।


আমাজনের পরে পৃথিবীর সবচেয়ে জটিল এই নদীর ওপরে বাংলাদেশের ইতিহাসে এ যাবত নির্মিত সবচেয়ে দীর্ঘ সেতুটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার প্রথম দিনেই যেসব ঘটনা ঘটেছে, তা শুধু  বিস্ময়করই নয়, বরং কিছু ঘটনায় বাঙালির অতি আবেগের পাশাপাশি অশিক্ষা-কুশিক্ষা-অস্থিরতা ও বাড়াবাড়িরও চূড়ান্ত প্রদর্শনী হয়ে গেলো। কেন এরকম ঘটনা ঘটলো এবং চূড়ান্ত বিচারে এগুলোর পরিণতি কী—তার নির্মোহ বিশ্লেষণ হওয়া প্রয়োজন।



পাঠক এরইমধ্যে গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরের দিন ভোর থেকে রাত পর্যন্ত ঘটনা-দুর্ঘটনার নানা খবর জেনেছেন, দেখেছেন। বাংলাদেশ তো বটেই, পৃথিবীর আর কোনও স্থাপনার উদ্বোধন হওয়ার পরে একদিনে এত ঘটনা, গণমাধ্যমে এত বেশি শিরোনাম এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় এত বেশি প্রতিক্রিয়া এসেছে কিনা সন্দেহ।


২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ছিল দেশের ইতিহাসের স্মরণীয় একটি দিন। কারণ এদিন পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যানটি বসানো হয়। অর্থাৎ প্রমত্তা পদ্মার বুকে সেতুটি দৃশ্যমান হয়। এর পৌনে তিন বছর পরে ২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর শেষ স্প্যানটি বসানোর মধ্য দিয়ে যেদিন সেতুটি পুরোপুরি দৃশ্যমান হয়, সেদিন অসংখ্য মানুষ পদ্মার তীরে জড়ো হন। অনেকের হাতেই ছিল জাতীয় পতাকা। নিজেদের টাকায় এত বড় একটি স্থাপনার বাস্তব রূপ দেখে অনেকে আবেগে কেঁদে ফেলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও