You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আর্দ্রতা বাড়াতে উপকারী শসা

 ‘ভাস্কুলার কনজেসচন’ বা ত্বকে লালচে ফোলাভাব।যুক্তরাষ্ট্রের সনদস্বীকৃত পুষ্টিবিদ কারা লেডন বলেন, “লেবু পানির থেকেও শসা মেশানো পানির উপকারিতা ও সতেজতা দেওয়ার ক্ষমতা বেশি।”শসা মেশানো পানির গুণাগুণওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তিনি জানান, শসাতে আছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন কে, বি ভিটামিনস, ম্যাঙ্গানিজ এবং কপার।

তিনি বলেন, “শসা মেশানো পানির উপকারিতা নিয়ে গবেষণার কমতি থাকলেও শসাতে থাকা এই উপাদানগুলোরই আছে অসংথ্য উপকারিতা। বিশেষ করে শসাতে থাকা ভিটামিন সি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যা কাজ করে ‘অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’ হিসেবে এবং সুরক্ষা দেয় ‘অক্সিডেটিভ স্ট্রেস’ থেকে।”তিনি আরও বলেন, “অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট’ আর প্রদাহনাশক গুণাগুণের পাশাপাশি এতে থাকা পটাশিয়াম শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখা এবং রক্তচাপ কমাতে বিশেষ কার্যকর।

ভিটামিন কে হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।”  “যারা শুধু পানি পান করতে স্বাদ পান না, ফলে শরীরে পানির ঘাটতি থেকে যায় তারা পানিতে পাতলা করে কাটা শসা ডুবিয়ে রেখে দিতে পারেন। এতে পানির স্বাদে ভিন্নতা আসবে এবং শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখা সহজ হবে।” আবার শুধু শসার ৯৬ শতাংশই আসলে পানি। তাই শসা খাওয়ার অভ্যাসও পানির চাহিদা পূরণে বড় ভূমিকা রাখবে।“শসা কিংবা শসা মেশানো পানিতে লবণ যোগ করলে মিলবে ‘ইলেক্ট্রোলাইটস’। গরমের দিনে শরীর প্রচণ্ড ঘামে, যার সঙ্গে ‘ইলেক্ট্রোলাইট’ বেরিয়ে যায়। আবার ব্যায়াম করার সময় প্রচুর পরিমাণে এই উপাদানটি হারায় শরীর। ব্যায়ামের পর পেশিতে ব্যথা হওয়ার একটি কারণ হল ‘ইলেক্ট্রোলাইট’য়ের ভারসাম্য নষ্ট হওয়া”, বলেন পুষ্টিবিদ লেডন।শসা মেশানো পানি তৈরির পন্থাবানানো খুবই সহজ। আট কাপ বিশুদ্ধ ঠাণ্ডা পানি নিতে হবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন