কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নামেই শিশু-আদালত, বাস্তবে যা দেখা গেলো

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২২, ০৯:৫২

শিশু-কিশোরদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা আগের যেকোনও সময়ের চেয়ে বেড়েছে। পাড়া-মহল্লায় ‘কিশোর গ্যাং’ এখন পরিচিত শব্দ। যে কারণে উচ্চ আদালত থেকে বারবার নির্দেশনা এসেছে কিশোর আইন সময়োপযোগী করার। কিন্তু শিশুর সুরক্ষা ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তর আলোচনা গেজেটেই সীমাবদ্ধ। বাস্তবে নেই প্রতিফলন। দেখা গেছে, আইনে স্পষ্ট বিধান সত্ত্বেও দেশে এখনও শিশুবান্ধব আদালত ব্যবস্থাই গড়ে উঠতে পারেনি।


শিশু-আদালত নিয়ে আইনে যা আছে


শিশু আইন ২০১৩-এর অধীনে অনূর্ধ্ব ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সবাইকে শিশু গণ্য করা হয়। আইনটির কয়েকটি ধারায় শিশুদের বিচারের জন্য ভিন্ন আদালত ব্যবস্থার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। 


সংশ্লিষ্ট কয়েকটি ধারায় বলা হয়েছে—  ১৬ (১) আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশু কর্তৃক সংঘটিত যে কোনও অপরাধের বিচার করার জন্য প্রত্যেক জেলা সদরে শিশু-আদালত নামে এক বা একাধিক আদালত থাকবে।


(২) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর অধীন গঠিত প্রত্যেক নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল স্বীয় অধিক্ষেত্রে উপ-ধারা (১)-এ উল্লিখিত শিশু আদালত হিসেবে গণ্য হবে: তবে শর্ত থাকে যে, কোনও জেলায় এ ধরনের ট্রাইব্যুনাল না থাকলে উক্ত জেলার জেলা ও দায়রা জজ স্বীয় অধিক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত শিশু-আদালত হিসেবে গণ্য হবে।


(৩) ধারা ১৫ ক-এর অধীন কোনও মামলা প্রেরিত না হলে, শিশু-আদালত শিশু কর্তৃক সংঘটিত কোনও অপরাধ বিচারার্থে গ্রহণ করবে না।



ধারা ১৭ (৪) অনুযায়ী সাধারণত যে সকল কামরায় এবং যে সকল দিন ও সময়ে প্রচলিত আদালতের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় তা ছাড়া অন্য কোনও দালানে বা কামরায়, প্রচলিত কাঠগড়া ও লালসালু ঘেরা আদালতকক্ষের পরিবর্তে একটি সাধারণ কক্ষে এবং অন্য কোনও দিবসে শিশু-আদালতের অধিবেশন অনুষ্ঠান করতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে