কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জাতির আবেগ ছুঁয়ে এলাম

পদ্মা সেতু তো বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির এক আবেগের নাম। ‘একটি জাতি দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত’ প্রমাণ করতে দুর্ভাগ্যক্রমে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন এ দেশেরই কিছু মানুষ। সেই ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে ২৫ জুন শনিবার উদ্বোধন করা হলো পদ্মার বুকে মাথা তুলে দাঁড়ানো পদ্মা সেতু।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন হবে—এটা তো আগে থেকেই স্থির করা ছিল।

সেই দিনকে নিজের জীবনের সঙ্গে স্মরণীয় করে রাখতে পরিকল্পনা ছিল আগে থেকেই। পরিকল্পনামতো ভিয়েনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হই ২৩ জুন সকালে। শুক্রবার ভোরে ঢাকায় পৌঁছে সকালেই কভিড টেস্ট দিয়ে প্রস্তুতি নিলাম। শনিবার খুব ভোরে পৌঁছে গেলাম মাওয়া প্রান্তে। সকালের আলো ফুটে ওঠার পর চারদিক ভালো করে তাকিয়ে দেখি। মাসখানেক আগেও এ এলাকায় এসেছিলাম, কিন্তু ২৫ জুন শনিবারের দিনটি তো অন্য রকম এক আবেগের দিন। সেই আবেগ ও অনুভূতির সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে নিতে এবং মানুষের উচ্ছ্বাসের সাক্ষী হতেই সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য বাংলাদেশে আসা।

স্বপ্নের পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। গড়ে উঠবে সমন্বিত যোগাযোগব্যবস্থা। দেশের মানুষের জন্য পদ্মা সেতু নিছক একটি বড় সেতু নয়, এটি দুঃসাহসী একটি স্বপ্নের নাম। যমুনা সেতু উত্তরবঙ্গ থেকে ‘মঙ্গা’ শব্দটি দূর করে দিয়েছে। এটিই যমুনা সেতুর একটি পরোক্ষ সুফল। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ অঞ্চলে গড়ে উঠবে পর্যটনকেন্দ্র। ঢাকা থেকে সরাসরি সেখানে ভ্রমণপিপাসুরা ছুটে যাবে। পণ্য পরিবহনে ব্যয় কমবে। বাড়বে বাণিজ্যিক গতি। লক্ষ্যে স্থির, বিপদে অবিচল থাকলে পাহাড়সম বাধাও যে ডিঙানো যায় তার বড় নজির পদ্মা সেতু প্রকল্প। অথচ এই সেতু নিয়ে দেশ-বিদেশে জল ঘোলা কম হয়নি। কম পড়েনি রাজনৈতিক খড়্গের আঘাত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন