কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বয়সের সঙ্গে ভিটামিন ডি’র চাহিদায় পরিবর্তন

যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইন্টিগ্রেটিভ ফিজিশিয়ান অ্যান্ড ইন্টার্নিস্ট স্ভেটলানা কোগান ‘ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “আমার কাছে আসা ১শ’ জন রোগীর মধ্যে ৮০ জনেরই মারাত্মক মাত্রায় ভিটামিন ডি’র অভাব দেখেছি। ভিটামিন ডি’কে বলা হয় পুষ্টিগুণের ‘পাওয়া হাউস’। প্রজনন, মানসিক, হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবগুলোরই গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটি।

আর এত মানুষের মাঝে এই ভিটামিনের অভাব থাকা অত্যন্ত দুঃখজনক।”নিউ ইয়র্কের আরেক সনদস্বীকৃত পুষ্টিবিদ ট্রেসি লকউড-বেকারম্যান যোগ করেন, “ভিটামিন ডি’র পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। এর অভাবে হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়, মন মেজাজ খিটখিটে থাকে, অবসাদ ঘিরে রাখে। বিশ্ব জনগোষ্ঠীর মাঝে ভিটামিন ডি’য়ের অভাবকে বিশেষজ্ঞরা আখ্যা দেন অবহেলিত ‘এপিডেমিক’ হিসেবে।”আর বয়স যত বাড়ে পরিস্থিতি ততই জটিল হতে থাকে। 

যুক্তরাষ্ট্রের “ফাংশনাল মেডিসিন’ বিশেষজ্ঞ ও ‘নিউরোফ্যাটিক’ চিকিৎসক লানা অলিভিয়া বলেন, “বয়স যত বাড়ে, মানুষের হাড় ততই ভঙ্গুর হতে থাকে। বয়সের সঙ্গে শারীরিক পরিশ্রম কমতে থাকে আবার গায়ে রোদ লাগার মাত্রাও কমতে থাকে। এর সবগুলোই ভিটামিন ডি পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয়। অথচ এই বয়সে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত মাত্রায় পেলে বয়ষ্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি বজায় রাখা সম্ভব হত।”কতটুকু আর কী পরিবর্তন দরকারপ্রতিটি মানুষের শরীরভেদে চাহিদা ভিন্ন। ভিটামিন ডি’র চাহিদার মাত্রা মানুষের বয়স ও শরীরের আকৃতিভেদে পরিবর্তনশীল। যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ হেল্থ’স অফিস অফ ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট (ওডিএস)’য়ের মতে, “১২ মাস পর্যন্ত বয়সে শিশুদের দৈনিক ৪০০ ইউনিট ভিটামিন ডি প্রয়োজন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন