পাহাড়ের অবৈধ বসতিতে কীভাবে গেলো বিদ্যুৎ-গ্যাস

বাংলা ট্রিবিউন চট্টগ্রাম প্রকাশিত: ২২ জুন ২০২২, ০৮:১৭

২০০৭ সালের ১১ জুন চট্টগ্রামের সেনানিবাস এলাকা, লেডিস ক্লাব, কুসুমবাগ, কাছিয়াঘোনা, ওয়ার্কশপঘোনা, মতিঝরনা ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পাহাড়ধসে নারী-শিশুসহ ১২৭ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ওই কমিটির ৩৬ সুপারিশ ১৫ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি। এবার পাহাড়ের অবৈধ বসতিতে কীভাবে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ দেওয়া হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ ও সচেতন নাগরিক সমাজ।


এদিকে, প্রতি বছরই ঘটছে পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনা। ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত পাহাড়ধস এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আরও ১২০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। অর্থাৎ ১৫ বছরে পাহাড়ধস এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে চট্টগ্রামে ২৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।



বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় সূত্র জানায়, পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনা রোধে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২০০৭ সালে পাহাড়ধসে ১২৭ জনের প্রাণহানির পর বিভাগীয় কমিশনারের নেতৃত্বে এ কমিটি গঠন করা হয়। চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারকে আহ্বায়ক এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (রাজস্ব) সদস্য সচিব করে গঠন করা হয় পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটি। এ পর্যন্ত ২৭টি সভা করেছে কমিটি। 



প্রতিটি সভায় পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে যারা বসবাস করেন তাদের উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া বসবাসকারীদের বাসায় অবৈধ ইউটিলিটি সার্ভিস অর্থাৎ বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত হয়। কমিটির সর্বশেষ সভা হয়েছে গত ২৭ মার্চ। কমিটি ২৮টি কারণ চিহ্নিত করে ৩৬টি সুপারিশ প্রণয়ন করলেও একটিরও বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে এখনও বিভিন্ন পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাস করছে কয়েক হাজার পরিবার। বাড়ছে পাহাড়ধসে মৃত্যুর ঝুঁকি। ৩৬ সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো শুধু নিজেদের মধ্যে চিঠি আদান-প্রদান করে সময় পার করছে। তাদের কর্মতৎপরতাও সীমাবদ্ধ থেকেছে লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও