You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্যাম্পে ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের ‘বাড়ি চলো’ আওয়াজ

আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবসের আগের দিন রোববার সকাল থেকে উখিয়া উপজেলার ২৭টি এবং টেকনাফের দুটি ক্যাম্পে রোহিঙ্গারা একযোগে ১৮ দফা দাবিতে এ কর্মসূচি পালন করে।

প্রতিটি ক্যাম্পে কয়েক হাজার রোহিঙ্গা খণ্ড খণ্ড জমায়েত হয়ে এ সমাবেশ করে। এসব ক্যাম্পে এ দিন সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

রোহিঙ্গারা তাদের মাতৃভাষায় ও ইংরেজিতে ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে এসব কর্মসূচিতে যোগ দেয়। সেখানে লেখা ছিল- ‘আর কত দিন ..? চল চলো বাড়ি যাই, চলো মায়ানমারে যাই’, 'মায়ানমার আমাদের মাতৃভূমি, অনুগ্রহ করে জাতিসংঘ, আমাদের মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে সাহায্য করুন’, ‘বিশ্ব সম্প্রদায় দয়া করে, মিয়ানমারে আমাদের অধিকার বাঁচাতে সাহায্য করুন' ইত্যাদি।

গত কয়েকদিন ধরেই রোহিঙ্গারা ‘বাড়ি চলো’ স্লোগানে এই কর্মসূচির প্রচার চালিয়ে আসছিল। তারা ক্যাম্পে ক্যাম্পে দুটি প্রচারপত্র বিলি করছিল বলে জানিয়েছে এপিবিএন। একটি প্রচারপত্রের শেষে প্রচারকারী হিসেবে ‘আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের’ সদস্য ডা. তৈয়ব ও মো. রেজার নাম রয়েছে।

প্রচারপত্রের শেষে ‘আমরা বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির থেকে রোহিঙ্গা গণহত্যায় বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী' বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালের ২৫ অগাস্ট একই সংগঠনের ব্যানারে সমাবেশ হয়। সেই সমাবেশের নেতৃত্ব দেন সংগঠনটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ। ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এরই মধ্যে মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার অভিযোগপত্রে হত্যাকাণ্ডের জন্য মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরসাকে দায়ী করা হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয় রোহিঙ্গা নেতারা জানিয়েছেন, সকাল সাড়ে নয়টায় সময় টেকনাফ উপজেলার ২৬ ও ২৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভ মিছিল ক্যাম্প ২৭ নম্বর থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ২৬ নম্বর ক্যাম্প ইনচার্জ (সিআইসি) অফিস চত্বরে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন