কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাড়ি থেকে রক্তপাত হলে

ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করছেন। হঠাৎ খেয়াল করলেন মাড়ি থেকে রক্তপাত হয়েছে। ভয় পাবেন না। মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া খুবই স্বাভাবিক একটি রোগ। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ মানুষ কোনো না কোনোভাবে এ রোগে ভোগেন। শুরুতেই ডেন্টিস্টের কাছে গেলে নিরাময় ও সহজে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব।

রক্ত পড়ার কারণ

  • মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার প্রধান ও অন্যতম কারণ হচ্ছে ক্যালকুলাস। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ না করলে দাঁতের ওপর জমে থাকা খাদ্যকণাগুলোর সাদা প্রলেপ পড়ে। যাকে আমরা ডেন্টাল প্লাক বলি। ২৪ ঘণ্টা পর এ ডেন্টাল প্লাক শক্ত হয়ে ক্যালকুলাস হয়।
  •  ক্যালকুলাস দাঁত ও মাড়ির মাঝখানে অবস্থান করে। প্রতিনিয়ত নরম মাড়ির সঙ্গে ক্যালকুলাসের ঘর্ষণের কারণে খুব সহজেই মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। মাড়ির ফোলা ও ব্যথার কারণও এ ক্যালকুলাস। এটিকে বলা হয় জিনজিভাইটিস।
  • বিশেষ কিছু ভিটামিন বা মিনারেল, যেমন ভিটামিন সি, ডি, কে এবং আয়রনের অভাবে মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।
  • অসামঞ্জস্য কৃত্রিম দাঁত, অর্থোডন্টিক তার বা অন্য কিছুতে আঘাতের কারণেও মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে 
  • দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
  • রক্তের বিভিন্ন রোগ, যেমন হিমোফিলিয়া থেকে লিউকোমিয়া বা ব্লাড ক্যানসার, লিভারের সমস্যা, রক্ত জমাট বাঁধার উপাদানের তারতম্য, ডেঙ্গু, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, এইডস প্রভৃতি রোগের প্রাথমিক উপসর্গও হতে পারে মাড়ি থেকে রক্তপাত।
  • রক্ত পাতলা রাখার ওষুধ বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের কিছু ওষুধ সেবনেও মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।
  • গর্ভাবস্থায় বা বিশেষ সময়ে হরমোনের তারতম্যের কারণেও মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।

কী করবেন

  • কারণ যা-ই হোক, সেটা শনাক্ত করে চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। মাড়ির রোগ শুধু দাঁত নষ্ট করে, তা নয়। এটি হতে পারে অন্য জটিলতারও উপসর্গ।
  • প্রতিদিন সঠিক নিয়মে সকালে ঘুম থেকে জেগে ও রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভালো মানের পেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। দীর্ঘদিন এক টুথব্রাশ ব্যবহার করবেন না।
  • ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহারের মাধ্যমে দুই দাঁতের মাঝখানে লেগে থাকা খাদ্যকণা দূর করতে হবে।
  • নিয়মিত ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। যেমন আমলকী, কমলালেবু, বাতাবিলেবু, আমড়া ইত্যাদি।
  • কুসুম গরম পানিতে লবণ দিয়ে কুলকুচি করতে হবে।
  • ছয় মাস পরপর ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন