এই বাজেট বাস্তবায়ন বেশ কষ্টসাধ্য হবে

দৈনিক আমাদের সময় ড. আতিউর রহমান প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২২, ১৬:০৪

ড. আতিউর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সম্মানীয় অধ্যাপক। সম্প্রতি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপকের দায়িত্ব শেষ করেছেন। এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর কলা ও সামাজিক গবেষণা কেন্দ্রের (ক্যারাস) নির্বাহী কমিটির সভাপতি এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমন্বয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া সরকারি ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক বাজেট আন্দোলনের অগ্রপথিক ড. আতিউর রহমান এখন কাজ করছেন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বাজেটকে আরও গণমুখীকরণ এবং তামাকপণ্যে কার্যকর করারোপ বিষয়ে। সম্প্রতি মহান জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে দৈনিক আমাদের সময়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রণজিৎ সরকার


আমাদের সময় : সার্বিক বিচারে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?


আতিউর রহমান : একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে বিশ্বমন্দা এবং মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে আসন্ন ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য একটি সতর্ক বাজেট গত বৃহস্পতিবার ৯ জুন অর্থমন্ত্রী মহান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেছেন। আসন্ন অর্থবছরের বাজেটটি নিয়ে আলাদা জন-আগ্রহ বেশ আগে থেকেই টের পাওয়া যাচ্ছিল। কারণ করোনাকাল পেরিয়ে অর্থনীতিতে যখন সবেমাত্র গতি সঞ্চারিত হতে শুরু করেছে ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে শুরু হওয়া রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে গোটা বিশ্বের অর্থনীতিই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। তাই আসন্ন অর্থবছরের আগে আগে বাজেট প্রণেতাদের ভাবতে হয়েছে আমাদের বহিঃঅর্থনীতির অস্থিতিশীলতা মোকাবিলা করতে আমদানিনির্ভরতা কমানোর কথা। পাশাপাশি একদিকে মূল্যস্ফীতির চাপ থেকে মানুষকে রক্ষা করার কথা ভেবে বাজারে টাকার সরবরাহ কমানোর কথা ভাবতে হচ্ছে, অন্যদিকে করোনা-পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের তৎপরতা বেগবান করার কথাও মাথায় রাখতে হচ্ছে। এসব বিবেচনা করে আগামী অর্থবছরের জন্য এমন একটি আয়-ব্যয়ের পরিকল্পনা তাদের করতে হয়েছে যেটি অনুসরণ করে নাগরিকদের আর্থসামাজিক সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রবৃদ্ধি সচল রাখার মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার এগিয়ে নেওয়া যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও