মাঙ্কিপক্স সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য

শেয়ার বিজ প্রকাশিত: ১২ জুন ২০২২, ১০:৪৪

মাঙ্কিপক্স একটি ভাইরাসজনিত প্রাণিজাত(Zoonotic) রোগ। ১৯৫৮ সালে ডেনমার্কের বিজ্ঞানাগারে একটি বানরের দেহে সর্বপ্রথম এ রোগ শনাক্ত হয় বলে একে মাঙ্কিপক্স বলা হয়। এ রোগটির প্রাদুর্ভাব ১৯৭০ সাল থেকে প্রধানত মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার ১১টি দেশে দেখা যায়। এর আগে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, সিঙ্গাপুরসহ অনান্য দেশেও এ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা গেছে। তবে সেসব ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আফ্রিকার দেশগুলোয় ভ্রমণের ইতিহাস অথবা ওই দেশগুলো থেকে আমদানি করা প্রাণীর সংস্পর্শে আসার ইতিহাস আছে। এ বছরের মে মাস থেকে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় মাঙ্কিপক্সের রোগী পাওয়া যেতে থাকে, যারা মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার রোগ-উপদ্রুত অঞ্চলে ভ্রমণ কিংবা সে দেশের মাঙ্কিপক্স বাহক কোনো প্রাণীর সংস্পর্শেও আসেননি। এটিই জনস্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলছে। কোনো কোনো জনস্বাস্থ্য বিজ্ঞানী ধারণা করছেন, হয়তো আগেই এসব দেশে (ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা) মাঙ্কিপক্সের উপস্থিতি ছিল। এখন কোনো অজানা কারণে তা হঠাৎ করে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মাঙ্কিপক্সের প্রাদুর্ভাবকে বিশ্বের জন্য মাঝারি ধরনের ঝুঁকি বলে চিহ্নিত করেছে।


মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে অর্থোপক্স ভাইরাস। এ জাতির ভাইরাসের মধ্যে রয়েছে গুটিবসন্ত ও কাউপক্স। এজন্য মাঙ্কিপক্সের সঙ্গে গুটিবসন্ত বা স্মলপক্সের মিল দেখা যায়। আবার মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের রয়েছে দুটো ক্লেড বা উপজাতি। একটি হচ্ছে মধ্য আফ্রিকা ক্লেড। এ উপজাতির মাঙ্কিপক্সে মৃত্যুহার ১০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। আরেকটি হচ্ছে পশ্চিম আফ্রিকা ক্লেড। এ উপজাতির মাঙ্কিপক্সে মৃত্যু তেমন নেই। মাঙ্কিপক্সের সুপ্তিকাল সাধারণত ছয় থেকে ১৩ দিন, তবে তা সর্বনিন্ম পাঁচ দিন থেকে সর্বোচ্চ ২১ দিন পর্যন্ত হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও