![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-11%252Ff1923564-ef5d-4933-a840-cd97c6a76be8%252F_SY_4284.jpg%3Frect%3D0%252C0%252C1800%252C1200%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D300%26dpr%3D1.0)
কেন সবুজের কাছাকাছি থাকবেন
ফ্যাশন, স্টাইল, রং—এসবের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যেরও সম্পর্ক আছে। যেমন অসুখের প্রকারভেদ অনুযায়ী মানসিক রোগীদের পোশাকে ভিন্নতা দেখা যায়। সিজোফ্রেনিয়া রোগীদের পোশাক-পরিচ্ছদ নোংরা, অগোছালো থাকে। আবার বাইপোলার রোগীদের পোশাক-পরিচ্ছদ হয় বেশ রঙিন, গয়না পরতে পছন্দ করেন তাঁরা। শুচিবাই মানুষেরা পরিপাটি থাকতে পছন্দ করেন। গবেষণায় দেখা গেছে, সিজোফ্রেনিয়া রোগীরা তাঁদের ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী খয়েরি রং বেশি আর সবুজ রং কম পছন্দ করেন। এঁদের চিকিৎসা চলাকালে কালো রং থেকে দূরে থাকতে উৎসাহী করা হয়।
এসব নানা বিবেচনায় ভিন্ন ভিন্ন মানসিক রোগের জন্য আলাদা রং নির্দিষ্ট করা আছে। যেমন সিজোফ্রেনিয়া রোগীদের জন্য রুপালি, বাইপোলার রোগীদের জন্য সাদা-কালো স্ট্রাইপ, শিশু-কিশোরদের হতাশা, মুড ডিজঅর্ডারের জন্য লেবুরঙা সবুজ, শুচিবায়ু এবং অন্যান্য উদ্বেগজনিত রোগীদের জন্য টিল রং (সবুজের একপ্রকার শেড)। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতায় এ ধরনের প্রায় ৬৫টি রঙের রিবন পরার প্রথা চালু আছে।
১৮০০ সাল থেকে সবুজ রং দিয়ে মানসিক রোগীদের আলাদা করা হতো। মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতায় আন্তর্জাতিকভাবেই বিভিন্ন শেডের সবুজ রঙের রিবন স্বীকৃত। প্রশ্ন করতে পারেন, মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতায় সবুজ কেন নির্ধারণ করা হলো?