তদারকির সুফল নেই চালের দামে

যুগান্তর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রকাশিত: ১১ জুন ২০২২, ০৯:১৬

বাণিজ্যমন্ত্রীর আশ্বাসের পরও সরকারের পক্ষ থেকে ভোজ্যতেলের দাম নতুন করে লিটারে ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। তবে মূল্য বাড়িয়ে যে দর নির্ধারণ করা হয়েছে খুচরা বাজারে তার চেয়েও লিটারে ৫-১০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে তেলের বাজারে নতুন করে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি তদারকির পরও চালের দামে এর সুফল নেই। কিনতে হচ্ছে বাড়তি মূল্যে।



এছাড়া সপ্তাহের ব্যবধানে নতুন করে আমদানি করা হলুদ, মরিচ, পেঁয়াজ ও চিনির দাম বেড়েছে। সঙ্গে এক দিনের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। ফলে এসব পণ্য কিনতে ক্রেতার বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।


রাজধানীর কাওরান বাজার, নয়াবাজার ও মালিবাগ কাঁচাবাজার ঘুরে ও মুদি বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিলিটার খোলা সয়াবিন ১৮০ টাকার বিপরীতে ১৮৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু খুচরা বিক্রি হয়েছে ১৯০-১৯৫ টাকা। তবে প্রতিলিটার বোতল সয়াবিন সরকার নির্ধারিত ২০৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যা দাম বাড়ানোর আগে ১৯৮-২০০ টাকায় বিক্রি হতো।


রাজধানীর নয়াবাজারের নিত্যপণ্য কিনতে আসা মো. হেলাল বলেন, এইতো কিছুদিন আগেও বাণিজ্যমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছিলেন ভোজ্যতেলের দাম কমবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমার কারণে দেশের বাজারেও কমানো হবে। কিন্তু যেদিন বাজেট ঘোষণা হলো ঠিক সেদিন চুপিচুপি মন্ত্রণালয় তেলের দাম বাড়িয়ে দিল। এটা কোনো কথা হতে পারে না। যেখানে তেলের দাম কমিয়ে ক্রেতা সাধারণকে স্বস্তি দেবে, সেখানে দাম বাড়িয়ে বাজারে আরেক দফা অস্থিরতা সৃষ্টি করল। তিনি বলেন, সরকার যে দাম নির্ধারণ করল তার চাইতেও বেশি দামে খুচরা বিক্রেতারা বিক্রি করছে। ফলে স্বস্তির জায়গায় অস্বস্তি বেড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও