নিমতলী, চুড়িহাট্টা, সীতাকুণ্ড ট্রাজেডি : এর শেষ কোথায়?

ঢাকা পোষ্ট কবিরুল বাশার প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২২, ০৯:০৫

৪ জুন রাত সাড়ে ৯টা। সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী এলাকার বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। ৫ জুন তা গণমাধ্যম থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। অগ্নিকাণ্ডে মানুষের বিশেষ করে ফায়ার ফাইটারদের মৃত্যুর দৃশ্য দেখে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। টেলিভিশন এবং সংবাদপত্রের নিউজের দিকে তাকাতে পারছিলাম না।


৫ জুন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বাস-ট্রাক বাসের সংঘর্ষে প্রাণ হারান বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের তিনজন বিজ্ঞানীসহ কয়েকজন। বিভিন্ন সময়ের একই ধরনের দুর্ঘটনাগুলো মনে করে বিমর্ষ চিত্তে ভাবছিলাম, মৃত্যু উপত্যকাই কি আমার দেশ? অপমৃত্যুই কি এখানকার মানুষের নিয়তি? আমারও কি এমনই অপমৃত্যু হবে?


২০১২ সালের নভেম্বরে গার্মেন্টস নগরী আশুলিয়ার তাজরীন ফ্যাশন লিমিটেডে আগুন লেগে মারা যান ১১১ জন পোশাক শ্রমিক। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পুরান ঢাকার চকবাজারের, চুড়িহাট্টায় ঘটে যায় আগুনের তাণ্ডব। আগুন কেড়ে নেয় ৭১টি তাজা প্রাণ।


নিমতলী, চুড়িহাট্টা আর চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণ একই সূত্রে গাঁথা। এই তিনটি স্থানেই প্রায় একইভাবে রাতের বেলা অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় এবং তা ভয়াবহ আকার ধারণ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও