সংকট মোকাবিলায় দিকনির্দেশনার অভাব

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২২, ০৮:৫৭

করোনা-পরবর্তী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সৃষ্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে বিশে্বর প্রায় সব দেশই আক্রান্ত। উচ্চ পণ্যমূল্য থেকে জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে বিভিন্ন দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে রাজস্ব নীতি ও সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। সংকোচনমূলক নীতির লক্ষ্য হলো সুদের হার বৃদ্ধির মাধ্যমে বাজারে অর্থ সরবরাহ কমিয়ে আনা। যুদ্ধের কারণে যে বাড়তি মূল্যস্ফীতি, তা মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই অনেক দেশ সুদহার বৃদ্ধি করেছে, রাজস্ব নীতিতে পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সে পথে হাঁটছে না।


সবার প্রত্যাশা ছিল মূল্যস্ফীতিকে ঘিরে যে সংকট, তা নিরসনে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাস্তবধর্মী কিছু পদক্ষেপ নেবেন। কিন্তু তা না করে অন্যান্য বছরের মতো গতানুগতিক বাজেটই পেশ করেছেন। যদিও অর্থমন্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকেই প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে অভিহিত করেছেন। কভিড-পরবর্তী চাহিদা বৃদ্ধি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপ মোকাবিলায় অত্যন্ত কৌশলী হওয়ার কথাও জানিয়েছেন। মূল কৌশল হিসেবে বিদ্যমান চাহিদার প্রবৃদ্ধি কমিয়ে সরবরাহ বৃদ্ধির পাশাপাশি আমদানিনির্ভর ও কম গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ব্যয় বন্ধ রাখা অথবা হ্রাস করার কথাও জানিয়েছেন তিনি। তবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এসব পদক্ষেপ যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও