বিএম ডিপোতে হতাহতের স্বজনদের অজানা ভবিষ্যতের শঙ্কা
আমার বড় মেয়ে সামিয়া দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। আর ছেলে রোহনের বয়স মাত্র দুই বছর। মাসুদ রানার আয়ে চলতো সংসার। এখন সে নেই। কে আমাদের দেখবে। আমার মেয়েকে কে পড়াবে, সামনের দিনগুলো চলব কীভাবে। সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ স্বামী মাসুদ রানার মৃত্যুর পর এভাবেই অজানা ভবিষ্যতের কথা বলছিলেন তার স্ত্রী সুমি আক্তার।
গত শনিবার (৪ জুন) বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে মাসুদ রানা ভর্তি ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে। তিনদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বুধবার (৮ জুন) ভোরে মারা যান মাসুদ রানা। এদিন দুপুরে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে স্বামীর লাশের অপেক্ষা করছিলেন সুমি আক্তার।