চোরাচালানের সোনা বের হচ্ছে বিমানবন্দরের ক্যাটারিং দিয়ে
গত পাঁচ মাসে বিমানবন্দর থেকে ২০ মণেরও বেশি সোনা উদ্ধার হয়েছে। যাত্রী ছাড়াও এসব চোরাচালানে জড়িত ছিলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) অসাধু কর্মীরা। বিভিন্ন সময় হাতেনাতে আটক হয়েছেন তারা। আগে বিমানের প্রকৌশল শাখার কর্মীরা হ্যাঙ্গার গেটের মাধ্যমে চোরাচালানের সোনা বের করে নিয়ে আসতেন বলে অভিযোগ ছিল। হ্যাঙ্গার গেটে নিরাপত্তা জোরদার হওয়ায় এখন চোরাচালানের সোনা বের করার নিরাপদ রুট হয়ে দাঁড়িয়েছে বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি)।
২৫ মে বিএফসিসি’র প্যান্ট্রিম্যান মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ আকন্দের কাছ থেকে ৮ কেজি সোনার বার উদ্ধার করে ঢাকা কাস্টম হাউস। যদিও ওই কর্মীকে আটক করতে দিনভর নানা প্রতিকূলতার মধ্যে পড়তে হয়েছিল কাস্টম কর্মকর্তাদের। সেদিন দুপরে বিএফসিসি’তে প্রবেশ করতেই বাধার মুখে পড়েন কাস্টম কর্মকর্তারা। আজিজ আকন্দের কাছে সোনা থাকার পরও তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসেন সেখানকার কর্মকর্তারা। পরে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার চাপের মুখে প্রায় ৮ ঘণ্টা পর তাকে কাস্টমসের কাছে হস্তান্তর করা হয়।