বইবন্দি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

সমকাল সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৬ জুন ২০২২, ১০:৩১

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে যেভাবে বৈদ্যুতিক ও বৈদ্যুতিন পণ্যের ব্যবহার বাড়ছে ঠিক সেভাবেই বাড়ছে তার বর্জ্য। আমরা দেখছি, অব্যবস্থাপনার কারণে অন্যান্য গৃহস্থালি ময়লা-আবর্জনার সঙ্গে এসব ই-বর্জ্যের স্থান হয় ডাস্টবিনে। স্বাভাবিকভাবেই এসব বর্জ্যে থাকা নানা ধরনের রাসায়নিক যেমন মাটি ও পানিকে দূষিত করছে, তেমনি নানাভাবে তা মানুষের শরীরে প্রবেশ করে রোগের ঝুঁকি তৈরি করছে। বিশ্ব পরিবেশ দিবসে রোববার সমকালে প্রকাশ হয় 'পরিবেশের পাঁজর ভাঙছে ই-বর্জ্য'। আমরা বিস্মিত, ই-বর্জ্যের ঝুঁকি সম্পর্কে অন্তত এক যুগ ধরে আলোচনা চললেও সরকারের পক্ষ থেকে তার যথাযথ ব্যবস্থাপনায় তেমন পদক্ষেপ এখনও আমরা দেখিনি। গত বছর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় থেকে একটি বিধিমালা করা হলেও এর বাস্তবায়ন হয়নি বললেই চলে।


ই-বর্জ্য বিধিমালায় বৈদ্যুতিক ও বৈদ্যুতিন পণ্য থেকে সৃষ্ট বর্জ্য উৎপাদনকারী বা সংযোজনকারীকে ফেরত নেওয়ার কথা থাকলেও তা কেতাবেই আছে। বিধিমালা অনুসারে, ই-বর্জ্য ফেরত নেওয়ার সময় উৎপাদনকারীর কাছ থেকে সরকার-নির্ধারিত অর্থ প্রণোদনা পাবেন গ্রাহক। একই সঙ্গে অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, পৌরসভাসহ সরকারের অন্যান্য সংশ্নিষ্ট স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের ই-বর্জ্য সংগ্রহ, পুনর্চক্রায়ন, পুনর্ব্যবহার ও ধ্বংস সম্পর্কিত কার্যাবলি তদারকির কথা থাকলেও এবং সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় ই-বর্জ্য ফেলার আলাদা জায়গার কথা বলা হলেও তার বাস্তবায়ন না হওয়াটা দুঃখজনক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও