You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থপাচারকারীদের সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা কী বার্তা দিলো?

আপনার বাড়িতে চুরি হয়েছে। চোর কে, তা জানেন না। আপনি মামলা করলেন। কিন্তু পুলিশ চোর ধরতে পারছে না অথবা ধরছে না। তখন আপনি ঘোষণা দিলেন, চোর যদি চুরি করা মালামাল ফেরত দিয়ে যায়, তাহলে তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আপনার কি ধারণা এই ঘোষণার পরে চোর আপনার জিনিসপত্র ফেরত দিয়ে যাবে? হয়তো আপনি তাকে ক্ষমাই করলেন। কিন্তু এটি ফেরত দিয়ে তার লাভ কী? তাছাড়া চোর জিনিস ফেরত দেওয়ার পরে যদি লোকে তার পরিচয় জেনে যায়, তাহলে সামাজিকভাবে হেয় হওয়ার ঝুঁকি সে কেন নেবে? অনেকটা সে রকম একটি ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। যিনি এর আগে জাতীয় সংসদে বলেছিলেন, কারা দেশ থেকে টাকা পাচার করে তা তিনি জানেন না (বাংলা ট্রিবিউন, ২৭ নভেম্বর)।

সেই প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে দেখা যাক, পাচারকারীদের সাধারণ ক্ষমার বিষয়ে তিনি কী বলেছেন?

গত ২৬ মে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, আগামী বাজেটে ট্যাক্স দিয়ে পাচার হওয়া টাকা বৈধ পথে দেশে ফিরিয়ে আনার সুযোগ দেওয়া হবে। ইন্দোনেশিয়ার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, সেই দেশেও এমন একটি উদ্যোগ নেওয়ার ফলে অনেক টাকা দেশে ফেরত এসেছে। অর্থমন্ত্রী জানান, বিদেশ থেকে ৫ হাজার ডলারের বেশি পাঠানোর ক্ষেত্রে কোনও ডকুমেন্টস লাগবে না। আর সুনির্দিষ্ট কর দিয়ে পাচার করা টাকা দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আগামী বাজেটে একটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে। বলেন, অর্থ পাচারকারীরা এ সুযোগ গ্রহণ করে বিদেশে গচ্ছিত টাকা দেশে ফিরিয়ে আনবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন