কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাজার নিয়ে সময়ে এক ফোঁড় দিন

সমকাল ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম প্রকাশিত: ০২ জুন ২০২২, ০৯:১৭

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতির কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী শুধু নয়; স্বল্প আয়ের তথা নিম্নবিত্তরাও কষ্টে রয়েছে। এটা ঠিক, স্বল্প আয়ের এক কোটি মানুষকে টিসিবির মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ করতে শুরু করেছিল সরকার; কিন্তু সেটিও এখন বন্ধ। যদিও ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের কথা রয়েছে। আমি বলব, সেজন্য খোলাবাজারে ট্রাকসেল বন্ধ করার যুক্তি নেই; বরং ওএমএস কার্যক্রমটি দ্রুত চালু করা উচিত। খোলাবাজারে বরং আরও বেশিসংখ্যক পণ্য অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। চাল, ডাল, তেল, চিনি, পেঁয়াজের পাশাপাশি অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যও ফ্যামিলি কার্ডের আওতায় বিক্রি করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে সরকার দরিদ্র ও স্বল্প আয়ের মানুষের তালিকা সংগ্রহে বিভিন্ন ডাটাবেজ থেকে তথ্য নিতে পারে।


আমরা জানি, এ মাসেই জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হবে। বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতের আওতায় আরও বেশি মানুষকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা উচিত। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করা মানুষের পাশাপাশি স্বল্প আয়ের মানুষের হিসাব করলে সংখ্যা হিসেবে এক কোটি যথেষ্ট নয়। তাই বাজেটে আরও বেশি নিম্নবিত্তকে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে আনতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। করমুক্ত আয়সীমাও বাড়ানো দরকার। যেটা এখন আড়াই লাখ টাকা আছে, এটাকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত করা যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও