কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সরকারের ৭২৭ কোটি টাকা অপচয়ের শঙ্কা

যুগান্তর ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যালয় প্রকাশিত: ০১ জুন ২০২২, ০৮:২০

গরিব ও অসহায় মানুষের সহায়তার জন্য প্রতিবছর সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে মোটা অঙ্কের অর্থব্যয় করে সরকার। বরাবরই অভিযোগ উঠে এর সুবিধাভোগী (প্রকৃত গরিব) নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে দেশের দরিদ্র মানুষের তালিকা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।


এজন্য ‘ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডেটাবেজ (এনএইচডি)’ শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নেয় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। কিন্তু এ প্রকল্পটিতেও রয়েছে নানা অনিয়ম এবং বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা। ত্রুটিপূর্ণ তথ্যে তৈরি করা হয়েছে ডেটাবেজ। যেটি কোনো কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এ কারণে ৭২৭ কোটি টাকা অপচয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এছাড়া যোগ্য প্রকল্প পরিচালকসহ দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বসে বসে বেতনভাতা নিচ্ছেন ২৮৭ জন ডেটা এন্ট্রি অপারেটর। পরামর্শকসহ অন্যরাও দায়িত্ব পালন করেননি। চার বছরের এ প্রকল্পটিতে সাড়ে ৯ বছর পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি কাজ। বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের থার্ড পার্টি (তৃতীয় পক্ষ) মূল্যায়নে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। ‘দ্বিতীয় খসড়া’ প্রতিবেদনটি চূড়ান্ত করার কাজ করছে সংস্থাটি।


ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, থার্ড পার্টির মাধ্যমে আইএমইডির যে মূল্যায়ন, এগুলো অবশ্যই অনিয়ম এবং দুর্নীতির মধ্যেই পড়ে। সেই সঙ্গে প্রকল্পের মাধ্যমে যেসব তথ্য তুলে আনা হয়েছে, সেগুলো যদি ত্রুটিপূর্ণ হয় এবং ব্যবহার করা না যায়, তাহলে পুরো অর্থই অপচয় হওয়ার শামিল। এ প্রকল্পের লক্ষ্য অর্জন ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। এরকম কার্যক্রম গ্রহণযোগ্য নয়। এছাড়া এটি কোনো সাধারণ প্রকল্প ছিল না। সরকারের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের দায়িত্বে অবহেলা কেন হবে। শুরু থেকে যারা প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাদের সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। শুধু প্রতিবেদন তৈরি করলেই হবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রকল্প দীর্ঘায়িত করে একটি মহল সুবিধা অর্জন করে। এটা প্রকল্পের সংস্কৃতি হিসাবেই দাঁড়িয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও