কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তেল-গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি শিল্পকারখানার উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলবে

www.tbsnews.net মনোয়ারুল হক প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২২, ১৫:১৮

দ্রব্যমূল্য এখন প্রতিদিন সংবাদপত্রের শিরোনাম। মূল্যবৃদ্ধির এই প্রবণতায় এগিয়ে কৃষিপণ্য। গণমাধ্যমের শিরোনাম, 'ভরা মৌসুমেও চালের দাম বৃদ্ধি'। প্রায় প্রতিদিনই এই খবর দেশের বাতাসে ছড়াচ্ছে। উদ্বিগ্নতা বাড়ছে নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে। খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির প্রবণতা পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই ঘটছে। ভারতের মতো কৃষি পণ্য রপ্তানিকারক দেশ, সেখানেও কৃষিপণ্যের অভ্যন্তরীণ বাজারে মূল্য বৃদ্ধি ঘটছে। পৃথিবীতে এমনই একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে যে, পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির উপর বিভিন্ন দেশের সরকার কতটা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারবে, তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের বিষয়।


আমাদের দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে নানা রকমের ঘোষণা আসছে। তার পক্ষে-বিপক্ষে মতামত তৈরী হচ্ছে। এক কঠিন সময় অতিবাহিত করছে দেশ। গণমাধ্যমে গতকাল সংবাদ পরিবেশিত হল, "কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় মূল্য নির্ধারণ করে দিবে"। অর্থনীতির বিকাশের যে প্রধান সূত্র, মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং খোলা বাজারনীতির বিপক্ষের সিদ্ধান্ত এটি। কখনো কখনো জনগণের অবস্থা বিবেচনায় রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণ করতে হয় বটে, কিন্তু এক্ষেত্রে, ডলারের মূল্য নির্ধারণে কী সুবিধা আসবে- সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।


বেশ কিছুদিন যাবৎ রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধি করার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা সরকার। নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে প্রবাসী-আয়ের উপর। তাতে রেমিটেন্স প্রবাহ কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে তা জানা সহজ নয়। এটি একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত। আমাদের মুদ্রা বাজারে অস্থিরতা চলছে। এই সময় বৈদেশিক মুদ্রার 'মূল্য নির্ধারণ' করে দেওয়া হলে তার প্রভাব প্রবাসী-আয় এর উপরে ব্যাপকহারে পড়বে তাতে কোন সন্দেহ নেই। রেমিটেন্স প্রবাহের সবচেয়ে বড় সময় হচ্ছে আমাদের দেশের কোরবানির ঈদ। অতীতে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি পরিমাণ প্রবাসী আয় দেশে প্রবাহিত হয়েছে এই সময়। কোরবানির ঈদ আসন্ন। তার আগে আগে বৈদেশিক মুদ্রার মূল্য সরাসরি নিয়ন্ত্রণের ফলে ধারণা করা যেতে পারে, হুন্ডির মাধ্যমে ব্যাপকহারে অর্থ আসবে, সরকার বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবে। বৈদেশিক মুদ্রার সংকট কাটানোর জন্য আগামী অর্থবছরে যে সমস্ত ছাড় দেওয়া হবে তা অতীতেও ছিল। সরকারের সেই নীতি কতটা কার্যকর হয়েছে, তার কোনো তথ্য কখনোই প্রকাশিত হয়নি। অতীতে কালো টাকা সাদা করার জন্য নানা সুবিধা দেওয়া হয়েছে, তাতেও রাষ্ট্রের কতটুক সুবিধা হয়েছে তা কখনো প্রকাশ করা হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও