প্রবাসীরা কেন ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠাবেন

প্রথম আলো জাহেদ উর রহমান প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২২, ১০:৪২

বাংলাদেশ বাণিজ্য ঘাটতির দেশ। অর্থাৎ আমরা যা রপ্তানি করি, তার চেয়ে অনেক বেশি আমদানি করি। এরপরও আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শূন্য হয়ে যায় না। বরং অনেক সময়ই সেটা বাড়ে। কারণ, আমাদের প্রবাসী কর্মীরা বেশ বড় অঙ্কের একটা টাকা দেশে পাঠান। এ ছাড়া আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে যুক্ত হয় বৈদেশিক অনুদান, ঋণ এবং বৈদেশিক বিনিয়োগের (ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট, এফডিআই) অর্থ। ওদিকে আমদানি ছাড়াও বিদেশি ঋণের সুদ এবং আসল পরিশোধে আমাদের রিজার্ভ থেকে বিদেশি মুদ্রা বেরিয়ে যায়।


দীর্ঘকাল থেকে আমাদের লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষায় প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমরা জানি, প্রবাসীদের যে অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে আসে, সেটাই সরাসরি দেশের রিজার্ভে যুক্ত হয়। এর বাইরে অনেকে হুন্ডির মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠান। দেশের অভ্যন্তরে এটার বড় অর্থনৈতিক প্রভাব থাকলেও এই টাকা আমাদের রিজার্ভে যুক্ত হয় না।


সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যপতন হচ্ছে খুব দ্রুত। এই সংকটে সরকার সম্ভবত সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়তে যাচ্ছে রেমিট্যান্স দেশে আনা নিয়ে। এই লেখা যখন লিখছি, তখন সরকারের নির্ধারিত ডলারের মূল্য প্রায় ৮৮ টাকা। অথচ ব্যাংকেই এটা ৬ থেকে ৮ টাকা বেশি দামে কেনাবেচা হচ্ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও