ম্যাগনেটিক পিলার আসলে কী

প্রথম আলো দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২২, ২২:১৬

ম্যাগনেটিক পিলার বা রাইস–পুলার পিলার—এই নামে গুগলে সার্চ করলেই পাওয়া যাবে ভূরি ভূরি লিংক। বেশির ভাগই কল্পকথা, কিছু বিজ্ঞাপন। এর মধ্যেও ভারতের মূলধারার সংবাদমাধ্যমে ম্যাগনেটিক পিলার বা রাইস–পুলার পিলারের নামে প্রতারণা নিয়ে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে।


এসব প্রতিবেদনে স্থান পাওয়া গল্পগুলো অনেকটা একই রকম। যেমন ২০১৮ সালের ৯ মে টাইমস অব ইন্ডিয়া নাসার নাম ব্যবহার করে রাইস–পুলার পিলার বিক্রির জন্য বাবা–ছেলেকে গ্রেপ্তারের খবর ছেপেছিল। এই প্রতিবেদন প্রকাশের সপ্তাহখানেক আগে তারা দুই ব্যবসায়ীর প্রতারিত হওয়ার প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাঁদের একজন প্রায় দেড় কোটি রুপি এবং অন্যজন ৩৯ লাখ রুপি খোয়ান। তাঁদের টোপ দেওয়া হয়েছিল এই বলে যে নাসা ৩৭ হাজার কোটি রুপি দিয়ে পিলার কিনবে। বাংলাদেশেও দশকের পর দশক এ ধরনের প্রতারণা ঘটছে। এসব ঘটনা বিভিন্ন সময়ে খবরের শিরোনামও হয়েছে।


খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, ম্যাগনেটিক পিলার নিয়ে প্রতারণার ঘটনা ঘটছে মূলত বাংলাদেশ ও ভারতে। ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনও আছে। যেমন রাইসপুলার ডটকম নামের একটি ওয়েবসাইটে সরাসরি ছয়টি পিলার বিক্রির বিজ্ঞপ্তি দেখা যায় সম্প্রতি। বিজ্ঞাপনদাতা বলেছেন, তাঁর কাছে ছয়টি ম্যাগনেটিক পিলার আছে। এগুলো ১৮১৮ সালের। পিলারগুলো যথাক্রমে ১১, ২২, ১২ দশমিক ৭৫, ১৪, ১২ ও ৮ দশমিক ৫ ইঞ্চি দূরে থাকা চালকে আকর্ষণ করতে পারে। কোথাও কোথাও বলা হচ্ছে, ম্যাগনেটিক পিলারের ভেতরে ইরিডিয়াম নামের একটা ধাতু আছে। ‘অলৌকিক’ ক্ষমতা আসলে এই ইরিডিয়ামের। ইরিডিয়াম চালকে আকর্ষণ করে।


পিলারগুলো নিয়ে আরও একটা প্রচার আছে। বলা হয়, এই পিলারগুলো ভূমির সীমানা নির্ধারণের জন্য বসানো হয়েছিল। তবে এর বজ্রনিরোধক শক্তি ছিল। লোভে পড়ে মানুষ পিলারগুলো সরিয়ে নিয়েছে, ফলে দেশে বজ্রপাতে প্রাণহানি বেড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও