![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2022-05%252F9a1a68db-cc20-47f8-be7a-3bbb6a974de5%252Fphoto_41.jpg%3Frect%3D0%252C196%252C3264%252C1836%26auto%3Dformat%252Ccompress%26fmt%3Dwebp%26format%3Dwebp%26w%3D900%26dpr%3D1.0)
গুলশানে ২৫০ জনে একজন গরিব
রাজধানীর গুলশান হলো দেশের সবচেয়ে বেশি ধনী এলাকা। ওই এলাকায় প্রতি ২৫০ জনে একজন গরিব মানুষ বসবাস করেন। বাকি ২৪৯ জনই দারিদ্র্যসীমার ওপরে বাস করেন। গুলশান থানা এলাকায় দারিদ্র্যহার দশমিক ৪ শতাংশ। যা সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন।
রাজধানীর অন্যতম অভিজাত এলাকা গুলশান। বড় ব্যবসায়ী, আমলা, মন্ত্রী, বড় চাকুরেসহ অভিজাত শ্রেণির লোকজনেরা গুলশান এলাকায় বাস করেন। দেশের সবচেয়ে দামি বিপণিবিতানগুলো এই এলাকায় অবস্থিত।
বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দারিদ্র্য মানচিত্রে এই চিত্র পাওয়া গেছে। এত দিন জেলা পর্যায় পর্যন্ত দারিদ্র্য হার কত, তা পাওয়া যেত। এখন উপজেলা বা থানা পর্যায়ে দারিদ্র্যহার জানা যাচ্ছে। ২০১৬ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপের ওপর ভিত্তি করে এই দারিদ্র্য চিত্র তৈরি করেছে বিবিএস।
বিবিএস সূত্রে জানা গেছে, দারিদ্র্য কম এমন এলাকা বিবেচনায় শীর্ষ পাঁচে থাকা সব এলাকা ঢাকা জেলায়। গুলশান ছাড়া এই তালিকার অন্য চারটি এলাকা হলো—নবাবগঞ্জ (দারিদ্র্যহার দশমিক ৭ শতাংশ), ধামরাই (দশমিক ৯ শতাংশ), কলাবাগান (১ দশমিক ১ শতাংশ) ও কেরানীগঞ্জ (১ দশমিক ২ শতাংশ)। ঢাকা জেলার সার্বিক দারিদ্র্যহার ১০ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জে সবচেয়ে কম দারিদ্র্য, হার ২ দশমিক ৬ শতাংশ।