শুরু হয়েছে, শেষ হবে তো?

যুগান্তর মুঈদ রহমান প্রকাশিত: ২২ মে ২০২২, ১১:৩৮

দেশের অভ্যন্তরে গেল সপ্তাহের আলোচিত বিষয় ছিল অর্থ আত্মসাৎকারী ও অর্থ পাচারকারী প্রশান্ত কুমার হালদারের গ্রেফতারের ঘটনা। দেশের প্রায় সব গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম হয়েছেন তিনি। দুই বছর ধরে আলোচিত এই প্রশান্ত কুমার হালদার পিকে হালদার নামে অধিক পরিচিত। অর্থ পাচারকারী দেশত্যাগী এই পিকে হালদার গত ১৪ মে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশপরগনা জেলার অশোকনগরে গ্রেফতার হন। তাকে গ্রেফতার করে ভারতের অর্থসংক্রান্ত কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, সংক্ষেপে ইডি। ইডি কার্যালয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে আদালতে উপস্থিত করে রিমান্ড চাইলে আদালত প্রথমে ১৭ মে পর্যন্ত রিমান্ড মঞ্জুর করেন। নির্ধারিত সময় শেষে ইডির পক্ষ থেকে অধিকতর তদন্তের স্বার্থে আদালতে দ্বিতীয়বারের মতো আরও ১৪ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত শুনানি শেষে ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।


বর্তমানে পিকে হালদার ইডি কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের হাতে ন্যস্ত আছেন। এর আগে পিকে হালদারকে গ্রেফতারের জন্য বাংলাদেশ ইন্টারপোলোর সাহায্য চায়। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পিকে হালদারকে গ্রেফতার করা হয় বলে ভারতের সরকারি পক্ষ থেকে স্বীকার করা হয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, পিকে হালদারকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। তাছাড়া বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বলেছেন, পিকে হালদারকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কোনো আপত্তি নেই। আশা করা যাচ্ছে, পিকে হালদার যদি ভারতীয় আইনের কোনো ব্যত্যয় না ঘটিয়ে থাকেন, তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তাকে বাংলাদেশে ফেরত আনা সম্ভব হবে। তবে তার বিরুদ্ধে ভারতীয় পাসপোর্ট, রেশন কার্ড জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে বলে শোনা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও