You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘কিশোর অপরাধ সমাজতত্ত্ব’ নিয়ে গবেষণা কোথায়?

৭-৮ বছর আগেও কিশোর গ্যাংয়ের কথা শোনা যায়নি। এ সময়টার মধ্যেই এদেশের অপরাধ জগতে কিশোর গ্যাংয়ের আবির্ভাব ঘটেছে।

এরা যেসব অপরাধ করে তা কার স্বার্থে করছে এবং এর ফলে কী অর্জন হবে, তা তারাও সুস্পষ্টভাবে জানে না। তবে তারা যেসব অপরাধ করে তার জন্য প্রয়োজন হয় দুর্দান্ত সাহস।

তারা মনে মনে ভাবে, যেসব এলাকায় তাদের বাস সে এলাকাগুলো একান্তভাবেই তাদের সাম্রাজ্য। বাংলাদেশের অপরাধ জগতে কিশোর গ্যাংয়ের আবির্ভাব নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যেসব কিশোর একেকটি গ্যাং তৈরি করছে, তাদের বয়স সাধারণ কিশোরদের মতোই।

মনোবিজ্ঞানীরা বহু বছর আগেই বলেছেন কিশোর বয়সটা খুবই সংবেদনশীল। এই বয়সে যাকে সাধারণত বয়োসন্ধিকাল বলা হয়, সেই বয়সটা তার অন্তর্নিহিত শক্তির চরম বিকাশে উদ্যোগী হয়। বোঝা যাচ্ছে সমস্যাটির মূল কোথায়? সমস্যাটির মূলে রয়েছে কিশোর মনে দুর্দান্ত শক্তির অভিব্যক্তি ঘটানোর তাড়না। এই শক্তি এমন যে তা দিয়ে যেমন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করার প্রয়াস সৃষ্টি হয়, ঠিক একইভাবে ভালো কিছু করারও সম্ভাবনা লুকিয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন