জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তরুণীর টিকটক
‘ফিউচার' লেখা এক হুডি পরে জুম ক্যামেরার সামনে হাজির হন ভ্যালেরিয়া শাশেনক৷ কয়েক সপ্তাহে আগে ইটালির মিলান শহরে পৌঁছেছেন তিনি৷ বর্তমানে বাস করছেন এক ইটালীয় পরিবারের সঙ্গে৷ ইউক্রেন ছাড়ার আগ অবধি দেশটির রাশিয়া সীমান্তের কাছে অবস্থিত চার্নিহিউ শহরের এক বেসমেন্টে বাবামায়ের সঙ্গে বেশ কয়েকদিন কাটিয়েছেন তিনি৷
‘‘আমার মা ২৪ ফেব্রুয়ারি আমার রুমে এসে বলেন: ভ্যালেরিয়া! কিয়েভে বোমার আঘাতে একটি ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে!'' বলেন শাশেনক৷ তখন তিনি এবং তার বাবামা দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে একটি বেসমেন্টে চলে যান৷