সেই চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেজাজ হারাতেন পল্লবী
ইনকামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল খরচও। আর তা থেকেই মেজাজ হারাতেন পল্লবী। তাই টাকা রোজগার করতে সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যও নিয়েছিলেন। কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে টাকা রোজগার করা যায় তা নিয়েও চিন্তাভাবনা শুরু করেছিলেন ছোটপর্দার অভিনেত্রী পল্লবী দে। সেই চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেজাজ হারাতেন পল্লবী। দক্ষিণ কলকাতার গড়ফার গাঙ্গুলীপুকুরের কে পি রায় লেনের বাসিন্দা অভিনেত্রী পল্লবী দে ও তার লিভ ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর প্রতিবেশিরা জানাচ্ছেন, দুইজনের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি হত।
আর তারই পরিণামে মেজাজ হারাতেন অভিনেত্রী পল্লবী। প্রচণ্ড জেদিও ছিলেন পল্লবী। প্রায়ই প্রতিবেশিরা শুনতে পেতেন ভিতর থেকে বাসনের মতো জিনিসপত্র ছোড়াছুড়ির শব্দ। আবার অনেক সময় দেখতেন, রেগে বাড়ির জিনিসপত্র, এমনকী, জুতোও বাইরে ছুড়ে ফেলে দিতেন। এক প্রতিবেশী জানান, ওই সময় ওই ফ্ল্যাটটির সামনে যেতেও ভয় করত তাদের। তখন সাগ্নিককেই মূলত সামলাতে হত। গোলমাল দেখে উপরে উঠে আসতেন কেয়ারটেকারও।