কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নীরব ঘাতক উচ্চ রক্তচাপ : আমাদের করণীয়

কালের কণ্ঠ লে. কর্নেল নাজমুল হুদা খান প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২২, ১০:১৫

১৭ মে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস। বিশ্ব হাইপারটেনশন লীগের (WHL) সদস্য হিসেবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালিত হচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। কারণ বাংলাদেশে ২১ শতাংশ মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। এর মধ্যে অর্ধেক নারী এবং দুই-তৃতীয়াংশ পুরুষই জানে না যে তাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। নীরবে এ ব্যাধি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি করতে থাকে।


রক্ত সংবহনতন্ত্র আমাদের শরীরের অন্যতম তন্ত্র, যা মূলত শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রয়োজনীয় পুষ্টি, হরমোন কিংবা বিভিন্ন উপাদান আনা-নেওয়ার কাজ করে। হৃৎপিণ্ডটি এ তন্ত্রের প্রধান কেন্দ্র; তা থেকে সাড়া দেহে ছড়িয়ে পড়ে মহাধমনি, মহাশিরা, ধমনি, রক্তনালি, শিরা ও উপশিরায়। নদীপ্রবাহের মতোই আমাদের সারা দেহে জালের মতো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে এসব শিরা-উপশিরা। এদের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় তরল রক্ত। রক্ত সংবহনতন্ত্রের কেন্দ্র বা হৃৎপিণ্ড একটি গড় সাধারণ চাপে এসব নালি বা শিরার মাধ্যমে সারা শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দেয় কিংবা শরীর থেকে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনে। রক্তনালির মাধ্যমে শরীরে রক্ত ছড়িয়ে দিতে হৃৎপিণ্ড সংকোচনের সময় যে চাপ প্রয়োগ করে সেটাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় সিস্টোলিক রক্তচাপ; আর সারা দেহ থেকে রক্তকে হৃৎপিণ্ডে ফিরিয়ে আনতে হৃৎপিণ্ড প্রসারিত হতে যে প্রসারণ চাপ প্রয়োগ করে তাকে বলা হয় ডায়াস্টোলিক চাপ। সাধারণভাবে সিস্টোলিক রক্তচাপ ১২০ মিমি অব মার্কারি এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৮০ মিমি অব মার্কারি হয়ে থাকে।


রক্ত সংবহনতন্ত্রের যেকোনো অংশে কোনো সমস্যা দেখা দিলেই এ চাপ বেড়ে যেতে পারে; অনেক ক্ষেত্রে কমেও যায়। বেড়ে যাওয়া চাপকেই বলা হয় উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে সাধারণভাবে ১৪০/৯০ মিমি অব মার্কারি বা তার বেশি হলেই বুঝতে হবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। তবে একবার প্রেসার বেশি হলেই হাইপারটেনশন বলা যাবে না। সাধারণত পর পর তিন মাস রক্তচাপ বেশি পেলে হাইপারটেনশন রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও