কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

প্রবহমান সময়ের সঙ্গে

দেশ রূপান্তর মোহাম্মদ আবদুল মজিদ প্রকাশিত: ১৩ মে ২০২২, ০৯:৩৯

বাংলাদেশের অর্থনীতি চলে স্বমহান গতিতে, একটি আন্তঃসহায়ক সলিলা শক্তির  (রেজিলিয়েন্ট পাওয়ার) বলে, শত সহস্র কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী আমজনতার নিরলস পরিশ্রমের ফসলে ঋদ্ধ হয়। একটা দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (বা জিডিপি) হচ্ছে একটা নির্দিষ্ট সময়ে ওই দেশটির প্রাকৃতিক সম্পদ, শ্রম, পুঁজি ও অন্যান্য উপকরণ দিয়ে যে পরিমাণ পণ্য ও সেবাজাত দ্রব্য উৎপাদন করা যায় টাকার অঙ্কে তার হিসাবকে বোঝায়। আর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হচ্ছে ঐ উৎপাদন গত বছরের তুলনায় এ বছর কী হারে বাড়ছে তার পরিমাণ বোঝায়। জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি সংগঠিত হয় শ্রমশক্তি, প্রাকৃতিক সম্পদ, পুঁজি সঞ্চয় (ভৌত ও মানব), প্রযুক্তির পরিবর্তন ইত্যাদির অবদানের কারণে আর এগুলোকে বলে উৎপাদনের উপকরণ বা ফেকটরস অব প্রডাকশন।


অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত থাকলে অর্থাৎ সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, উৎপাদন ও প্রবৃদ্ধি ঘটলে মানুষের কর্মসংস্থান, আয় এবং জীবনকুশলতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে এবং একই সঙ্গে এই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আবার মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি ঘটায়। জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে জিডিপি’র অগ্রগতি সাধিত হয় বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে জীবনযাত্রার মান বাড়ার কথা।


সাধারণভাবে ধরে নেওয়া হয় যে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি স্থির থাকলে জাতীয় আয় বৃদ্ধি সাপেক্ষে সমাজে সবারই কিছু না কিছু আয় বৃদ্ধি ঘটে যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্যান্য সব সমস্যার সমাধান করে দেয় যেমন: সুপেয় পানি, স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃনিষ্কাশন, সুস্থতা, শিক্ষা (খাদ্য ও সার্বিক নিরাপত্তা) ইত্যাদি। যা কিনা আবার উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন। লক্ষ করতে হবে সব কিছুর ওপর এটা সত্য যে জিনিস বা সম্পদ উৎপাদিত হতে হবে এবং সম্পদ ও সেবা যা উৎপাদিত হবে তাই-ই জিডিপি হিসাবায়নের জন্য জরুরি। টাকা থাকলে বাঘের চোখ কেনা যায় বটে কিন্তু টাকা থাকলেই যে উন্নয়ন চোখে দেখা যাবে এমন কোনো কথা নেই। পণ্য ও সেবা উৎপাদন ব্যতিরেকে টাকা উপার্জিত হলে সে মওকা টাকা জিডিপি’র উপাদান হিসেবে কিংবা জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে কোনো অবদান হিসেবে হিসাব কষার কোনো সুযোগ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও