কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নগদ অর্থে সবচেয়ে বেশি সমৃদ্ধ স্কয়ার ফার্মা, পদ্মা অয়েল

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১১ মে ২০২২, ০৯:২৫

যেকোনো ব্যবসার মূল পুঁজি অর্থ। এ অর্থের সংস্থান হয় মূলত উদ্যোক্তার মূলধন, বিনিয়োগকারীদের অর্থ ও ব্যাংকঋণের মাধ্যমে। এছাড়া কোম্পানির ব্যবসা থেকেও বছর বছর নগদ অর্থ আসে। কভিডের সময়ে ব্যবসায় নগদ অর্থের হাহাকার ছিল লক্ষণীয়। এর মধ্যেও দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কিছু কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে নগদ অর্থ থাকার তথ্য উঠে এসেছে। এসব কোম্পানির মধ্যে শীর্ষ ১০টির কাছে এখন মোট নগদ অর্থ রয়েছে ১৯ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নগদ অর্থ রয়েছে যথাক্রমে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, পদ্মা অয়েল ও মেঘনা পেট্রোলিয়ামের কাছে।


দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, চলতি বছরের ৩১ মার্চ শেষে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে নগদ অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮১৬ কোটি টাকা। গত বছরের ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০-২১ হিসাব বছরে কোম্পানিটির কাছে ৪ হাজার ৩৩৬ কোটি টাকার নগদ অর্থ ছিল। বেশ কয়েক বছর ধরেই স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের নগদ অর্থের পরিমাণ ক্রমেই বাড়ছে। ২০১৫-১৬ হিসাব বছরে কোম্পানিটির নগদ অর্থের পরিমাণ ছিল ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬-১৭ হিসাব বছরে এর পরিমাণ বেড়ে ১ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। এটি আরো বেড়ে ২০১৭-১৮ হিসাব বছরে ১ হাজার ৬৯৮ কোটি, ২০১৮-১৯ হিসাব বছরে ২ হাজার ৭০০ কোটি এবং ২০১৯-২০ হিসাব বছরে ৩ হাজার ২৫৬ কোটি টাকায় উন্নীত হয়।


জানতে চাইলে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের হিসাব ও অর্থ বিভাগের প্রধান মো. কবীর রেজা বণিক বার্তাকে বলেন, বেশ কয়েক বছর আগে আমাদের কিছু ঋণ ছিল। সেগুলো পরিশোধ করার পর বেশকিছু অর্থ উদ্বৃত্ত থেকে যায়। এর মধ্যে আবার নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনার কারণে সাবসিডিয়ারি ও অঙ্গপ্রতিষ্ঠানকে দেয়া অর্থ স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসে ফিরিয়ে আনা হয়। এর সঙ্গে মুনাফা থেকে আসা অর্থও যোগ হলো। সব মিলিয়ে আমাদের হাতে বেশ বড় অংকের নগদ অর্থ চলে আসে। প্রতি বছরই এর পরিমাণ বাড়ছে। এসব নগদ অর্থ আমরা এফডিআর রাখার পাশাপাশি বন্ড ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছি। সেখান থেকেও রিটার্ন আসছে। পর্যাপ্ত নগদ অর্থ থাকায় স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবসা সম্প্রসারণে যখনই প্রয়োজন হয়েছে আমরা বিনিয়োগ করতে পেরেছি। বর্তমানে কোম্পানির কাছে যে নগদ অর্থ রয়েছে সেটি দিয়ে ভবিষ্যতে বড় আকারের বিনিয়োগে কাজে লাগানো যেতে পারে। কিংবা বিনিয়োগকারীদের বড় অংকের লভ্যাংশ হিসেবেও দেয়া যেতে পারে।


স্কয়ার ফার্মার পরেই সবচেয়ে বেশি নগদ অর্থ রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত শীর্ষ জ্বালানি তেল বিপণন প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানির কাছে। এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানিটির কাছে থাকা নগদ অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকায়। গত বছরের ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির কাছে ৩ হাজার ৯০৬ কোটি টাকা নগদ অর্থ ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও