কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কে জি মোস্তফা : তোমারে লেগেছে এত যে ভালো

ঢাকা পোষ্ট প্রভাষ আমিন প্রকাশিত: ১০ মে ২০২২, ১০:১০

৮ মে রাত। জাতীয় প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষের এক বার্তা আসে। বার্তা পেয়ে আমি চমকে গেছি। কে জি মোস্তফা পরলোকগমন করেছেন। এমনিতে প্রেসক্লাবের সদস্যদের কেউ মারা গেলে কর্তৃপক্ষ সবার কাছে একটি কমন বার্তা পাঠায়। কিন্তু সেই বার্তা পড়ে সবসময় আমরা শোকের তীব্রতা ধারণ করতে পারি না।


বাংলাদেশে তিনজন কে জি মোস্তফা আছেন বা ছিলেন। তিনজনই লেখালেখি, সাংবাদিকতা, সৃজনশীল কাজের সাথে জড়িত। তাই একটু বিভ্রান্তি তৈরি হয় কখনো কখনো। তিনজনের নামের বানানে একটু ভিন্নতা আছে। কিন্তু সাধারণভাবে তিনজনই ‘কে জি মোস্তফা’ হিসেবে পরিচিতি।


এই তিনজনের মধ্যে সাংবাদিক হিসেবে সবচেয়ে বিখ্যাত ‘কে জি মুস্তফা’ মারা গেছেন ২০১০ সালে। সিরাজগঞ্জের সন্তান কে জি মুস্তফা দৈনিক আজাদ, দৈনিক ইনসাফ, দৈনিক ইত্তেফাক, বাংলাদেশ অবজারভার, দৈনিক পূর্বকোণ, দৈনিক সংবাদে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। নব্বই দশকের শেষদিকে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় দৈনিক মুক্তকণ্ঠ। তিনি বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ভাষা সৈনিক কে জি মুস্তফা একুশে পদকে ভূষিত হয়েছিলেন।


আরেকজন ‘কে জি মুস্​তাফা’ মূলত শিল্পী। বাংলাদেশের প্রথম প্রবর্তিত সাতটি কাগুজে নোট, ৬টি ধাতব মুদ্রা এবং প্রথম ডাকটিকেটের ডিজাইনার তিনি। ১৯৬৪ সালে পাকিস্তান কলেজ অব আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস থেকে কমার্শিয়াল আর্টস-এর উপর গ্র্যাজুয়েশন করা কে জি মুস্​তাফার বয়স এখন ৮০। বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে থাকা কে জি মুস্​তাফা এখন ঢাকার হাজীপাড়া এলাকায় থাকেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও