কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশের ৫০ বছরে পাক প্রোপাগান্ডা

জাগো নিউজ ২৪ শাকিল বিন মুশতাক প্রকাশিত: ১০ মে ২০২২, ০৯:৫৫

বাংলাদেশের ৫০ বছরে পাকিস্তানের চাওয়া-পাওয়া কি? গত অর্ধ শতক তাদের আচরণ, প্রত্যাশা, প্রাপ্তি কিংবা অপ্রাপ্তির প্রতিক্রিয়া কেমন ছিল? বিভিন্ন সূচকে পারমাণবিক শক্তিধর দেশটিকে ছাপিয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গির কোনো পররিবর্তন এসেছে কি না? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুব বেশি দূর যাওয়ার দরকার পড়ে না। কেবল সুবর্ণজয়ন্তীর সন্ধিক্ষণে বাইনোকুলার রাখলেই কিছু জবাব মেলে।


বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি সিনেমা তৈরি হয়েছে পাকিস্তানে। ‘খেল খেল ম্যায়’ নামের সিনেমাটি মুক্তি দেয়ার জন্য বেছে নেয়া হয়েছিল বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর সময়টিকেই, ২০২১ সাল। পাকিস্তানের বাণিজ্যিক ধারার এই সিনেমায় প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সজল আলী ও বিলাল আব্বাস খান। সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন পাকিস্তানের খ্যাতনামা নির্মাতা নাবীল কুরেশি। এর গল্প লিখেছেন ফিজা আলি, মীর্জা ও নাবীল কুরেশি। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদাররা নিরীহ বাংলাদেশিদের ওপর হামলা চালায়।


ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশন বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ, বিশিষ্ট নাগরিক, শিক্ষাবিদ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ চালু করেছে। মূলত আইএসআই নেপথ্যে থেকে ওই গ্রুপের মাধ্যমে ধর্মকে পুঁজি করে প্রতিনিয়ত নানা প্রচারণা চালাচ্ছে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থাটি কিছু স্বার্থ পূরণের উদ্দেশ্যে ভুল তথ্যের পাশাপাশি বানোয়াট তথ্য প্রচার করছে। 
বাঙালিদের ওপর পৈচাশিক নির্যাতন চালায় পাকিন্তানি বাহিনী। যুদ্ধ চলে দীর্ঘ নয় মাস। এরপর জন্ম লাভ করে নতুন এক বাংলাদেশ। আর লজ্জাজনক পরাজয় বরণ করে পাকিস্তান। ভালো দিকটি হল নিজেদের কুকর্ম পাকিস্তান তুলে ধরছে তাদেরই সিনেমায়। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ‘খেল খেল ম্যায়’-এ দুটি প্রজন্মকে দেখানো হয়। একটি প্রজন্ম যারা বাংলাদেশির বিরুদ্ধে নৃশংসতা চালিয়েছিল। এরপর পাকিস্তানে বাংলাদেশিদের নিয়ে প্রজন্মের পর প্রজন্ম মিথ্যাচার চালানো হয়েছে। বর্তমান প্রজন্ম আসল সত্যটা জানতে চায়।


গত বছরের ৩০ অক্টোবর সিনেমাটির প্রথম টিজার প্রকাশ পায়। যা দেখে ধারণা করা যায়, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকে ইতিবাচকভাবে তুলে ধরার একটি চেষ্টা রয়েছে। কিন্তু মোরাল অব দ্য স্টোরি হল এই মুক্তির সংগ্রামেও ভারতের ষড়যন্ত্র খুঁজে পায় তারা। আর সবশেষ বক্তব্য হল, যা হবার হয়েছে, এবার আমরা মিলেমিশে চলি। কিন্তু এতটা সহজেই কি গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ ভুলে থাকা সম্ভব?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও