চোখে চোখে ১০৩ প্রকৌশলী

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২২, ০৭:৪৯

রাজধানীসহ সারা দেশে সরকারি স্থাপনা মেরামতের কাজ করে থাকে গণপূর্ত অধিদপ্তর। এই খাতে বরাদ্দ পাওয়া অর্থ ব্যয় যথাযথভাবে না করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। কাজ না করে বিল-ভাউচার তৈরি করা, একই কাজের জন্য একাধিকবার বিল করাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। চলতি অর্থবছরেও (২০২১-২২) স্থাপনা মেরামত বা বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা (এপিপি) খাতে মোট ৮১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এই অর্থ খরচে যাতে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি না হয় সে জন্য নজরে রাখা হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ১০৩ নির্বাহী প্রকৌশলীর কাজ।


স্থাপনা মেরামতের জন্য আবাসিক ভবনে ৫ হাজার ৯১২টি কাজের জন্য ৪০৫ কোটি এবং অনাবাসিক ভবনে ৬ হাজার ১৭৪টি কাজের জন্য ৪০৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান প্রকৌশলীর একক এখতিয়ারে আছে ৮১ কোটি টাকা। ৮১০ কোটি টাকার মধ্যে ৩৬৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ছাড় করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।


সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কাজ শেষ করতে হবে আসছে জুনে। এরপর বরাদ্দ অর্থ সরকারের কোষাগারে ফেরত যাবে। এ কারণে অনেক নির্বাহী প্রকৌশলীই গোঁজামিল দিয়ে কাজ শেষ করতে চাইবেন। সে ক্ষেত্রে অনিয়ম-দুর্নীতি হতে পারে। তাই এবার অর্থ খরচে বেশ কঠোর মনিটরিং বা তদারকির কথা জানান গণপূর্ত অধিপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী। এর আগে এই অর্থ ব্যয়ে যাদের নামে বদনাম রয়েছে, তাদের সশরীরে ডেকে আবার কখনো ফোন করে সাবধান করা হচ্ছে।


তবে মাঠপর্যায়ে কর্মরত প্রকৌশলীদের একটি অংশ বলছে, যে নির্বাহী প্রকৌশলীদের শীর্ষ পর্যায়ে ভালো যোগাযোগ রয়েছে, তাদের কর্ম এলাকায় অর্থ ব্যয়ের সুযোগ কম থাকলেও এপিপির অর্থ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আর প্রভাবশালী প্রকৌশলীদের নিয়ে কর্তৃপক্ষেরও খুব একটা ‘মাথাব্যথা’ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও