সামাজিক মাধ্যমে শিশুখাদ্যের প্রচার অমার্জনীয়: ডব্লিউএইচও

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২২, ১৫:১২

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো অন্তঃসত্ত্বা ও নতুন মায়েদের কাছে পণ্য পৌঁছানোর জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পেছনে অর্থ ব্যয় করছে। তারা এমনভাবে পণ্যের কথা তুলে ধরছে; যা বিজ্ঞাপন হিসেবে স্বীকৃত না। তাদের এ কর্মকাণ্ড অমার্জনীয়।


গত সপ্তাহে মায়ের দুধের বিকল্প শিশুখাদ্যের ডিজিটাল বিপণন কৌশল নিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ডব্লিউএইচও এ কথা বলেছে। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে সংস্থাটির সদর দপ্তর জেনেভা থেকে।


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ডিজিটাল বিপণনের কারণে বিকল্প শিশুখাদ্যের বিক্রি বেড়েছে। বৈশ্বিক শিশুখাদ্যের বাজার এখন ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। সংস্থাটি বলছে, শিশুখাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো গর্ভবতী নারী ও নতুন মায়েদের ব্যক্তিগত তথ্য কিনতে বা সংগ্রহ করতে পারে। বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ, বেবি ক্লাবের মতো ভার্চ্যুয়াল গ্রুপ, স্যোশাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার, প্রচার ও প্রতিযোগিতা, পরামর্শ ফোরামের মাধ্যমে কোম্পানিগুলো মায়েদের কাছে পৌঁছাতে পারছে। এভাবে শিশুকে খাওয়ানোর সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করছে তারা।


প্রতিবেদনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শিশুদের খাওয়ানো নিয়ে ৪০ লাখ পোস্ট বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এসব পোস্ট করা হয়েছিল ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুনের মধ্যে। পোস্টগুলো ২ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন মানুষের কাছে গিয়েছে। আর তাতে ১২ মিলিয়ন লাইক, শেয়ার বা মতামত পড়েছে। কোম্পানিগুলো তাদের বিষয়বস্তু দৈনিক গড়ে ৯০ বার পোস্ট করে। বুকের দুধ খাওয়ানো ও বুকের দুধের ব্যাপারে বিভ্রান্তিকর তথ্য থাকে এসব পোস্টে। এ ছাড়া মায়েদের বুকের দুধ খাওয়ানোর ক্ষমতাকেও তাতে খাটো করে দেখানো হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও