You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সামাজিক নিরাপত্তায় গৃহহীনদের আবাসন কর্মসূচি

সারা দেশের ছিন্নমূল ও গৃহহীনদের আবাসন নিশ্চিত করার যে কর্মসূচি সরকার গ্রহণ করেছে, তা নিঃসন্দেহে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় অত্যন্ত গুরুত্ববহ। বর্তমানে দেশে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অনেকগুলো উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সরকার, যা ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হচ্ছে ধারাবাহিকভাবে বিগত অনেক বছর থেকে। 

সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বিগত ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৩৭৩ কোটি টাকা। আর তা ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকায়। উল্লেখ্য যে, এটা মোট বাজেটের ১৬.৮৩ শতাংশ এবং জিডিপির ৩.০১ শতাংশ। প্রাসঙ্গিকভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় সরকার অনেকগুলো লক্ষ্য চিহ্নিত এবং নির্ধারিত করে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বিস্তৃত করেছে।

এই লক্ষ্যগুলো হলো : বয়স্কভাতাভোগী, দরিদ্র মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতাভোগী, ভিজিডি কার্যক্রমের আওতায় উপকারভোগী, কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহযোগিতার আওতায় উপকারভোগী, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত নারী ভাতাভোগী, ভেদে ও অনগ্রসর মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ ভাতাভোগী, অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্হানের কার্যক্রম, শিক্ষা উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, কিডনি ও লিভার সিরোসিস রোগীদের সহায়তা কার্যক্রম, চা-শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে কর্মসূচিসহ গৃহহীন ও ছিন্নমূলদের আবাসান কার্যক্রম এবং সর্বসাধারণের পেনশন কার্যক্রম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 

২০২০-২১ অর্থবছরে এসব লক্ষ্যে উপকারভোগী বা সুবিধাভোগীর সংখ্যা বিগত সময়ের চেয়ে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে দেখা যায় বয়স্কভাতা উপকারভোগীর সংখ্যা গত বছরের ৪৪ লক্ষ থেকে ৪৯ লাখে উন্নীতকরণ, বিধবা স্বামী পরিত্যক্তা নারী সুবিধাভোগীর সংখ্যা ১৭ লাখ থেকে ২০ লাখ ৫০ হাজারে বৃদ্ধি, প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৫৫ হাজার থেকে ১৮ লক্ষে উন্নীতকরণসহ প্রায় প্রতিটি খাতেই বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। সেই সঙ্গে গৃহহীন ভূমিহীন ও ছিন্নমূলদের জন্য আবাসন ব্যবস্হা নিশ্চিত করতে ‘একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প’, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’, ‘খুরুশকুল আশ্রয়ণ প্রকল্প’, ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন