ঈদ ও উৎসবকেন্দ্রিক অর্থনীতিতে অনলাইন ব্যবসার প্রসার

ঢাকা পোষ্ট নাসিমা আক্তার নিশা প্রকাশিত: ০৪ মে ২০২২, ১৪:৩৫

বাঙালি জাতিসত্তার শেকড়ের সাথে মিশে আছে নানারকম উৎসবমুখর কার্যক্রম। হোক বৈশাখী মেলা কিংবা নবান্ন উৎসব। হোক পাহাড়িদের বিজু উৎসব কিংবা কৃষকের নবান্ন। এমনকি ঈদ মেলা থেকে দোল পূর্ণিমা কোনো কিছুতেই উৎসবের কমতি নেই। 


এসব উৎসবে বাড়তি আয়োজন থাকে। সেটা খাবারে, পোশাকে কিংবা অতিথি আপ্যায়নে। বাড়তি আয়োজন মানেই বাড়তি অর্থনৈতিক লেনদেন। আমাদের দেশে ঈদের জামাতকে কেন্দ্র করে যে ঈদমেলা বসে। কয়েক ঘণ্টার সে পসরাতেও থাকে বিশাল আর্থিক লেনদেনের চিত্র। এই সংস্কৃতি বা চর্চা এখন অনলাইনে স্থানান্তরিত হয়েছে। নতুন স্বাদের খাবারের স্বাদ নেওয়া, নতুন মডেলের ডিজিটাল ডিভাইস, নতুন রুচির পোশাকের বিকিকিনির সবকিছুই হয় অনলাইনে। 


যদিও এখনো মাত্র ৫% (ক্ষেত্রবিশেষে একটু বেশি) ক্রেতা অনলাইনে কেনাকাটা করে থাকে। দেশের ইন্টারনেট ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করলে এরচেয়ে ছয়গুণ মানুষের অনলাইনে কেনাকাটার সুযোগ রয়েছে। অনলাইন ব্যবসা ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়দিক থেকে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠছে। একে আরও নিরাপদ, পেশাদার ও জনপ্রিয় করার জন্য আমরা কাজ করছি।


বিগত বছরসমূহে আমরা লক্ষ্য করেছি অনলাইন কেনাকাটা ঈদের সময়ে বৃদ্ধি পায়। রমজান মাসের লেনদেন তার আগের মাসের লেনদেনের থেকে ৫০% বেশি থাকে। বর্তমানে সারাদেশে প্রতিদিন ডেলিভারির পরিমাণ ৩ লক্ষের মতো।


ঈদকে কেন্দ্র করে এই ডেলিভারির সংখ্যা সাড়ে ৪ লক্ষ্যে পৌঁছে। প্রতিটি ডেলিভারির বাস্কেটভ্যালু ২১৫০ টাকা থেকে ২২শ টাকা ছিল। ঈদে বাস্কেটভ্যালু গড়ে ২৫শ টাকা হবে। সাধারণত পোশাকের ক্ষেত্রে বাস্কেটভ্যালু আরও কম হলেও গেজেটের কারণে এর গড় ভ্যালু বেড়ে যায়।


সাম্প্রতিক সময়ে দেশের প্রায় বড় এবং নামীদামি ব্র্যান্ডগুলো অনলাইন শপ চালু করেছে। এটা একেবারেই নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে। এতে একদিকে ক্রেতাদের আস্থা থাকে বিধায় ক্রেতারা বিনা সংকোচে ব্র্যান্ডশপগুলোর অনলাইন আউটলেট থেকে পণ্য ক্রয় করেন। অন্যদিকে এসব পণ্যের দাম একটু বেশি থাকে বিশেষ করে ফেসবুক উদ্যোক্তাদের পণ্যের তুলনায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও