কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কী দিয়ে তৈরি রুটিতে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ০৪ মে ২০২২, ১২:৪১

সকালে বেশিরভাগ মানুষের নাস্তাতেই থাকে রুটি। বাঙালি খাদ্যাভ্যাসে রুটি দারুণ প্রচলিত। মূলত সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হচ্ছে রুটি। এজন্য শরীর সুস্থ রাখতে রোজের খাদ্যতালিকায় রুটি রাখার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরাও।
কিন্তু কী দিয়ে বানানো তৈরি রুটি সবচেয়ে বেশি উপকারী? অঞ্চলভেদে বাজরা, জোয়ার, গমের রুটি খেয়ে থাকেন বেশির ভাগ মানুষ। কিন্তু কোন রুটিতে পুষ্টি কেমন, সেটা জানেন না অনেকেই। 


পুষ্টিবিদদের মতে, ময়দা বাদ দিয়ে যেকোনো আটার রুটিই উপকারী। ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই রুটি খান না! সেক্ষেত্রে বাজরা, জোয়ার, রাগি কিংবা ভুট্টার আটার রুটি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খাওয়া যায়। তবে গমের রুটির তুলনায় বাজরা, রাগি ও ভুট্টার রুটি অনেক মোটা হয়। তাই তা হজম করা একটু কঠিন। প্রথম দিকে অল্প পরিমাণে খেয়ে দেখুন। হজম করতে পারলে পরিমাণ বাড়াতে পারেন।


জোয়ার


এই রুটিতে ভরপুর মাত্রায় ফাইবার থাকে। এছাড়া গ্লাইসেমিক লোড কম হয় বলে, রক্তে শর্কার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও উপকারী। জোয়ারে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে। তাই জোয়ারের রুটি খেলে শরীরে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি মেটে। বয়স বাড়লেই নারীরা ক্যালশিয়ামের অভাবে ভোগেন। তাই তারা খাবার পাতে জোয়ারের রুটি রাখতে পারেন। হৃদযন্ত্র ভালো রাখার গুণও আছে জোয়ারের।


বাজরা


মেদ বাড়ার ভয়ে যারা রুটি খান না, তারা বাজরার রুটি খেতে পারেন। এতে ক্যালোরির মাত্রা কম। ওজন কমানোর সঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে বাজরার রুটি। বাজরায় গ্লাইসেমিক লোড কম। তাই বাজরার রুটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বেশ ভালো। তাছাড়া বাজরা গ্লুটেন ফ্রি এবং এতে ফাইবারের পরিমাণও বেশি। তাই বাজরার রুটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও