ঈদে খাবারদাবারে সতর্কতা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ এপ্রিল ২০২২, ১৬:১৮

ঈদের সময় ঘরে ঘরে তৈরি করা হয় নানা পদের মুখরোচক খাবার। এই আনন্দের মাঝেও আমাদের নজর দেওয়া দরকার খাবারের দিকে, যা খাচ্ছি তা স্বাস্থ্যকর কি না।


ঈদের দিনের খাবারের মেন্যুতে পোলাও, মুরগি, গরু বা খাসির মাংস, কাবাব ইত্যাদি থাকে। মিষ্টিজাতীয় খাবারও কম থাকে না। চটপটি, দইবড়া কিংবা বোরহানির মতো টক খাবারও থাকে। যাঁদের বয়স কম এবং শারীরিক কোনো সমস্যা নেই, তাঁরা নিজের পছন্দমতো সবই খেতে পারেন, শুধু অতিরিক্ত না হলেই হলো।


পরিমাণের দিকে নজর দিন


খাবারের পরিমাণের দিকে নজর দেওয়া উচিত সবার আগে। অনেকেই একসঙ্গে বেশি তৈলাক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে হজম করতে পারেন না। পর্যাপ্ত পানি পান না করায় অনেকে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এ ক্ষেত্রে শুরু থেকেই পরিকল্পনা থাকা দরকার। দিনের মূল খাবার, অর্থাৎ দুপুর ও রাতে খাবার কোথায় খাবেন, ঠিক করে ফেলুন। অন্য বাড়িতে গিয়ে যথাসম্ভব কম খান। পানি, শরবত, ফলের রস ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে গ্রহণ করুন।


যাঁদের বেশি সতর্কতা দরকার


যাঁরা মাঝবয়সী বা বয়োবৃদ্ধ বা অন্যান্য শারীরিক সমস্যা আছে, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদ্‌রোগ ইত্যাদি, তাঁদের খাবারের ব্যাপারে বেশি সতর্ক থাকা জরুরি।


ডায়াবেটিস রোগীকে অবশ্যই মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। তাঁরা বরং টক খাবারের মাধ্যমে রসনা তৃপ্ত করতে পারেন। মিষ্টি খেতে চাইলে চিনির বিকল্প দিয়ে তৈরি করে নেবেন। পোলাও-বিরিয়ানি কম খাবেন, ভাত খাওয়াই ভালো।


মুরগি বা গরুর মাংস খাওয়া যাবে, যদি অতিরিক্ত তেল বা চর্বি না থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও