৮০৩ একর খাসজমি প্রতীকী মূল্যে চায় বন্দর কর্তৃপক্ষ

শেয়ার বিজ চট্টগ্রাম বন্দর প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২২, ১০:৫৪

দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এক দশক আগে পতেঙ্গার রাসমণি ঘাট এলাকার সমুদ্র উপক‚লে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের পরিকল্পনা নেয়া হয়। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষের ভূমির প্রয়োজন ৮৭০ একর। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর ৪০০ কোটি টাকাও বেশি টাকা ব্যয়ে ব্যক্তিমালিকানাধীন ৬৭ একর জমির দখল বুঝে নেয়। বাকি সমুদ্র থেকে জেগে ওঠা খাস জমি ৮০৩ একর। এ জমি কেনার আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বন্দর নামমাত্র মূল্যে বা প্রতীকী মূল্যে নেয়ার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে। নানা জটিলতায় এ খাস জমি বরাদ্দ পেতে বেগ পোহাতে হচ্ছে বন্দর কর্তৃপক্ষকে।    


চট্টগ্রাম বন্দর সূত্রে জানা যায়, দেশের আমদানি ও রপ্তানির প্রবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনার অংশ বে টার্মিনাল প্রকল্প। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ও ব্যয়বহুল প্রকল্প হলো বে টার্মিনাল। নগরীর পতেঙ্গা-হালিশহর এলাকার সাগরতীর ঘেঁষে প্রস্তাবিত এ টার্মিনালের জেটিতে ১২ মিটার গভীরতার এবং ২৮০ মিটার দৈর্ঘ্যরে জাহাজ ভিড়তে পারবে। কর্ণফুলীর তীরঘেঁষে গড়ে ওঠা চট্টগ্রাম বন্দরের বর্তমান জেটিগুলোয় ৯ দশমিক ৫ মিটার গভীরতা ও ১৯০ মিটারের বড় কোনো জাহাজ ভিড়তে পারে না। আর বে টার্মিনালে কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা হবে প্রায় ৫০ লাখ টিইইউএস। অর্থাৎ এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রাম বন্দরের বর্তমান সক্ষমতার প্রায় দ্বিগুণ পণ্য হ্যান্ডলিং করা সম্ভব হবে। গত বছর দেশের প্রধান এ সমুদ্রবন্দর ৩২ লাখ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও