You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিন, শুরুতেই কয়েকটি ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়

ঈদযাত্রায় নাড়ীর টানে বাড়ি ফেরার দ্বিতীয় দিনে বেশ কয়েকটি ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে বেশকিছু ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ের খবর পাওয়া যায়। নীলসাগর এক্সপ্রেস ছেড়ে গেছে নির্ধারিত শিডিউলের আড়াই ঘণ্টা পর। এছাড়া, সুন্দরবন এক্সপ্রেস কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় নির্ধারিত সময়ের দেড় ঘণ্টারও পর। গত ২৪ এপ্রিল যারা বিভিন্ন গন্তব্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কিনেছিলেন তারাই আজ ২৮ এপ্রিল কমলাপুর থেকে বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা হচ্ছেন।

রাজশাহীগামী ধুমকেতু এক্সপ্রেস সকালে সময় মতো ছেড়ে গেছে। খুলনাগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ৮টা ১০ মিনিটে স্টেশন ছাড়ার কথা থাকলেও সময়মতো যায়নি। সাড়ে ৯টার পর ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশনে প্রবেশ করে। নীলফামারীগামী নীলসাগর এক্সপ্রেসের সকাল ছয়টা ৪০ মিনিটে নির্ধারিত শিডিউল থাকলেও তা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় আটটার পর। পরে ট্রেনটি ৯টার দিকে কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায়।

সকাল থেকেই রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীর চাপ রয়েছে। ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার নির্ধারিত সময়ের এক থেকে দেড় ঘণ্টা আগেই যাত্রীরা এসে প্লাটফর্মে অপেক্ষা করছেন। তবে বেশ কিছু ট্রেন নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে গেলেও কয়েকটি ট্রেন প্লাটফর্মে আসতেই অনেক সময় পেরিয়ে যায়।

খুলনাগামী যাত্রী সায়েম বলেন, দীর্ঘ অপেক্ষা ও গরম সহ্য করে টিকিট কাটতে হয়েছে এবং সেই টিকিট নিয়ে এখন পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে গ্রামে যাচ্ছি কিন্তু ভোগান্তি যেন শেষই হচ্ছে না। কিছুটা স্বস্তি নিয়ে বাড়ি যাব, কোন ধরনের সমস্যা যেন না হয় সেজন্য রেলের টিকিট নিয়েছি। এখন ট্রেন কখন ছাড়বে সে অপেক্ষায় রয়েছি।

নীলফামারীগামী যাত্রী কবিতা বলেন, আমাদের ট্রেনের নির্ধারিত সময় ছিল ৬টা ৪০ মিনিট। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সাড়ে পাঁচটার মধ্যেই আমরা কমলাপুর রেলস্টেশনে আসি। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও ট্রেনের দেখা পাইনি। সাড়ে আটটা পেরিয়ে এইমাত্র ট্রেনে উঠলাম। আশা করি কিছুক্ষণের মধ্যেই ট্রেন ছেড়ে দেবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন