কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুই দশকে হারিয়েছে ঢাকার প্রায় অর্ধশত মাঠ

চলতি শতকের শুরুতেও রাজধানী ঢাকায় সিটি করপোরেশনের অধীন খেলার মাঠ ছিল ৭০টির মতো। এখন দুই সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে টিকে রয়েছে মোটে ২০টি। এ দুই দশকে নিশ্চিহ্ন হয়েছে প্রায় অর্ধশত মাঠ। যেগুলো টিকে রয়েছে খেলাধুলার স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ হারিয়ে ফেলছে সেগুলোও। মাঠ বেদখল হয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠছে প্রায়ই। আবার নানা স্থাপনা নির্মাণের মাধ্যমে মাঠে খেলার জায়গা সংকুচিত করে ফেলার নিদর্শনও পাওয়া যায় অনেক।

একটি শহরে পর্যাপ্তসংখ্যক মাঠের উপস্থিতিকে অত্যাবশ্যক বলে মনে করেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। নগরবাসীর নির্মল বিনোদন, সুস্থ পরিবেশ ও শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশ নিশ্চিতের জন্য বিষয়টিতে সবসময়ই জোর দেয়া হয়। গত কয়েক দশকে ঢাকা আয়তন ও জনসংখ্যায় বাড়লেও খেলার মাঠ হারিয়ে গিয়েছে একটির পর একটি।

ঢাকার অবিভক্ত সিটি করপোরেশনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি শতকের শুরুতেও নগর কর্তৃপক্ষের অধীন মাঠ ছিল ৬৮টি। অন্যদিকে রাজধানীতে বর্তমানে দুই সিটি করপোরেশনের নিয়ন্ত্রণাধীন মাঠ আছে ২০টি। সে হিসাবে দুই দশকে রাজধানীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ন হয়েছে অন্তত ৪৮টি মাঠ। এর মধ্যে কোনো কোনোটিকে এখন পার্কে রূপ দেয়া হয়েছে।

চলতি শতকের শুরুতেই রাজধানীর খেলার মাঠগুলো বেদখল হয়ে যাওয়ার বিষয়টি বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে ওঠে। ২০০৩ সালে রাজধানীর খেলার মাঠ ও পার্ক বেদখলের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি রিট করেছিল বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) পক্ষ থেকে ২০০৪ সালে একই বিষয়ে আরেকটি রিট হয়। এ দুই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রাজধানীর ৬৮টি খেলার মাঠ ও পার্কের জন্য সংরক্ষিত জায়গা ১৫ দিনের মধ্যে দখলমুক্ত করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এ আদেশ যথাযথভাবে পালনে গত দুই দশকে কোনো অগ্রগতি লক্ষ করা যায়নি। বরং দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। একের পর এক মাঠ বেদখল হয়ে নির্মাণ হচ্ছে বাজার, রাজনৈতিক দলের কার্যালয়সহ নানা ধরনের স্থাপনা। কোনো কোনো মাঠে উন্মুক্ত জায়গা থাকলেও খেলার পরিবেশ নেই। এসব জায়গায় মাদক ব্যবসাসহ আরো নানা ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রমেরও অভিযোগ পাওয়া যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন