দেশের অর্থনীতিতে এক নেতিবাচক নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। আগে প্রবাসীরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতেন। এখন তাদের অনেকে উপার্জিত অর্থে স্বর্ণ কিনে তা দেশে নিয়ে আসছেন। বলা বাহুল্য, এতে দেশ বঞ্চিত হচ্ছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা থেকে। কমে যাচ্ছে রেসিট্যান্স প্রবাহ। এ কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থায় দেখা দিয়েছে ভারসাম্যহীনতা। আর ডলারের বিপরীতে কমে যাচ্ছে টাকার মান। স্বাভাবিকভাবেই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে ব্যাগেজ রুলের আওতায় বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছে প্রবাসীরা। ঢাকা কাস্টম হাউজের উপকমিশনার সানোয়ারুল কবীর যুগান্তরকে জানিয়েছেন, প্রতি মাসে বৈধভাবে দেশে তিন মেট্রিক টন স্বর্ণ আসছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, ব্যবহারের জন্য স্বর্ণালংকার আনতে এর জন্য কর দিতে হয় না।